রক্তবনে আবিদ-আসমান
- মোহাম্মদ আব্দুল্লা হেল বাকী
- ১৬ জুন ২০২৪, ০০:০৫
তেইশ.
তারপর হইহুল্লোড় করে পিকনিক করতে পারি। অনেক মজা হবে।’ সরফরাজ সাহেব বললেন,‘তোমার আইডিয়াটা সুন্দর। তবে এখান থেকে একটা ভোগের গল্প তৈরি হবে। ভোগের গল্পের আবেদন ক্ষণিকের। দীর্ঘ মেয়াদের নয়। আমরা যদি বাড়ির মানুষ সবাইকে দিয়ে খাই, আমাদের আনন্দে সবাই যদি ভাগ বসাতে পারে- তবে গল্পটা কত সুন্দর হয়! মনে মনে চিন্তা করো তো,আজ হতে ২০ বছর পর এই কথা যখন মনে পড়বে তখন কোন গল্পটা তোমার ভালো লাগবে। আমরা ত্যাগের গল্প তৈরি করতে চাই। এই গল্প থেকে পরে আরো গল্প তৈরি হবে। সমাজ সুন্দর হবে। একটা ভালো কাজ সারাজীবন সুবাস ছড়ায়। একটা খারাপ কাজ সারাজীবন কুবাস ছড়ায়। তাছাড়া, আমরা যখন বড় একটা মাছ পেয়েছি-যারা যারা দেখেছে, সবাই আশা করে বসে আছে। এই মাছের অংশ তারা পাবে। এত নিঠুর আচরণ কেমনে করি।
আমেরিকা থেকে ডাকযোগে এক ঝাঁক ভিমরুলরূপী ক্যামেরা চলে এসেছে। সবার মাঝে ফিসফাস। ক্যামেরা স্থাপন করতে হবে সংগোপনে। কেউ যেন না দেখে-কেউ যেন না বুঝে। এবার সব রহস্য উন্মোচিত হবে। হাজার বছরের রহস্য। এবার সরফরাজ সাহেব তাদের সাথে যেতে চাচ্ছেন। সবাই খুব খুশী। তিনি থাকলে এসপার-ওসপার একটা কিছু হবেই। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা