রক্তবনে আবিদ-আসমান
- মোহাম্মদ আব্দুল্লা হেল বাকী
- ০২ জুন ২০২৪, ০০:০৫
পনেরো.
নীলয়রাও দমার পাত্র নয়। যে করেই হোক এ রহস্য তাদের উদ্ঘাটন করতেই হবে। এ জগৎ-সংসারে কোনো কিছুই এত সহজে হয় না। যে ঝিনুকের ভেতর বালি ঢুকে সে ঝিনুকে মুক্তা হয়। বালিটা ঝিনুকের কষ্ট। আমাদেরও মুক্তা ফলাতে হলে কষ্ট করতে হবে। আজ ভরদুপুরে চুপি চুপি ক্যামেরা লাগিয়ে আসব। নীলয়ের কথা মতো তারা কাজ করল। ক্যামেরাকে আবিদদের স্মার্ট ফোনের সাথে সংযোগ দিলো। তাদের মাঝে উপচে পড়া উচ্ছ্বাস। রক্তবনের ডাকাত ধরবে। ভূত ধরবে। মোবাইলের দিকে তাদের তীক্ষè দৃষ্টি। তারা যেন চাঁদে নভোযান পাঠিয়েছে। কিন্তু তাদের আশায় গুড়েবালি। কোনো ছবি তাদের মোবাইলে আসছে না। ক্যামেরার সাথে তাদের সংযোগ বিচ্ছিন্ন। সবাই চিন্তিত। তাহলে ভূত কি ক্যামেরা খুলে ফেলল! নাকি ডাকাতরাই টের পেয়ে খুলে ফেলল!
তাদের আগ্রহ আরো বেড়ে গেল। মনে হয় তারা মস্তবড় ক্লু পেয়ে গেছে। তাদের মধ্যে রহস্য উদ্ঘাটনের তোড়জোড়। পরের দিন তারা আবার দলবেঁধে রক্তবনে চলে গেল। গিয়ে দেখে তাদের ক্যামেরা একটাও ঠিক নেই। কোনোটা খুলে নিয়ে গেছে। কোনোটা ভেঙে ফেলেছে। কে এমন করতে পারে! নীলয় বলল, ‘বানরও এ কাজ করতে পারে। বানর মাঝে মাঝে মানুষকে হার মানায়। আমাদের পাশের বাড়ি থেকে একবার সোনার হার চুরি করেছিল। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা