ক্লাসরুমে ক্ল্যাশ
- প্রিন্স আশরাফ
- ১১ ডিসেম্বর ২০২২, ০০:০৫
চুয়ান্ন.
এরকম ভেঙে ঘুম আসছে যে বাড়ি যাওয়াতেও তার উৎসাহ নেই।
‘উহু, শোন তোমাকে আমি বাড়ির কাছাকাছি দিয়ে আসব। শুধু তাই না। তোমার উপরে নজর রাখব।’
‘কেন স্যার?’
‘তোমাকে যারা খুঁজছে তারা তোমাকে একা পেলে ধরে ফেলতে পারে। দেখেছিলে ওর ভেতরে তোমার মাবাবা কেউ ছিল না। মানে ওদের মতলবটা আমার কাছে সুবিধের মনে হয়নি।’
‘কিন্তু ওরা তো আমাকে খুঁজতে এসেছিল।’
‘হ্যা। কিন্তু এই রুমে খুঁজে পেলে তুমি যে ভূতের খপ্পরে পড়েছিলে এরকম কিছু প্রমাণ করত। তোমার হাত পা ভেঙে দেয়াও ওদের কাছে কোনো ব্যাপার না। ওরা মানুষ না পিশাচ।’
সজীব আর কথা বাড়াল না। ভোরের আলো ফুটার আগেই বেরিয়ে পড়ল এক্সম্যানের সাথে। তবে অন্য রাতে এক্সম্যান যেরকম সুড়ঙ্গ পথ ধরে বেরিয়ে যায় সেরকমভাবে বের হলো না।
সজীবদের বাড়ির কাছাকাছি পৌঁছাতে পৌঁছাতে প্রায় সকাল হয়ে গেল। এক্সম্যান লোকচক্ষুর আড়ালেই বিদায় নিয়েছে। জঙ্গলের মধ্যে ঢুকে সুড়ঙ্গ পথ দিয়ে চলে গেছে আস্তানায়।
ছেলে নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে শাহেদা বেগম আর ঘুমান নাই। সজীবের বাবাকে খবর দেয়া হয়েছে। এখন এসে পৌঁছায়নি।
শাহেদা বেগম সারারাত জেগে নামাজের পড়ে আল্লাহর কাছে ছেলে ফিরে আসার প্রার্থনা করেছেন। ফজরের নামাজের পরে একটু ঝিমুনির মতো এসেছে।
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা