২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ন ১৪৩১, ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`
নি ত্যো প ন্যা স

ক্লাসরুমে ক্ল্যাশ

-

চুয়াল্লিশ.
আরো স্যারের স্মৃতিবিজড়িত বলে সংরক্ষিত হিসাবে রেখে দিলো।’
এবার প্রিন্সিপালও গম্ভীর হলেন। কি করবেন কিছু বুঝে উঠতে পারছেন না। তার মাথা কাজ করছে না।
‘শুনুন অত দুশ্চিন্তা করবেন না। আপনি আপনার স্কুল পরিচালনার কাজ ভালোভাবে করেন। বাকিটা আমি দেখছি।’ তিনি একটু থামলেন। তারপর দৃঢ় গলায় বললেন, ‘পুরানো ভবন ভেঙে স্কুল মাকের্ট হবে, আপনার শেয়ার থাকবে, সবই হবে।’ তারপর নিচু স্বরে বললেন, ‘দরকার হলে দু-একটা ---- পড়ে হলেও।’

কামালকে হাসপাতালে মোটামুটি সুস্থ দেখে বাড়িতে ফিরল কানন আর নয়ন। রাত তখন ১০টার বেশি বেজে গেছে। তারপর কিছুক্ষণ কম্পিউটারে মন শান্ত করতে গেম খেলল কানন। ফেসবুককে চ্যাট করল। তারপর বাবা মা শুয়ে পড়লে বারান্দায় গেল। আর তখনই কি যেন মনে পড়ছে না পড়ছে না করে মনে পড়ল তার।
রাত তখন ১১ বাজে।
তারা তিনজনে র্যাগিং করতে গিয়ে একটা ছেলেকে স্কুলের ভুতুড়ে রুমে ঢুকিয়ে রেখেছিল। ইচ্ছে ছিল স্কুল ছুটির আগে ছেড়ে দেবে, আর শাসিয়ে দেবে যাতে কাউকে না বলে। কিন্তু কামালের এক্সিডেন্ট সব গোলমাল করে দিলো। (চলবে)


আরো সংবাদ



premium cement