ক্লাসরুমে ক্ল্যাশ
- প্রিন্স আশরাফ
- ৩০ অক্টোবর ২০২২, ০০:০৫
সাইত্রিশ.
স্যার কি তাহলে খুন হয়ে ভূত হয়ে গেছেন। সে কি ভূতের সাথে কথা বলছে?
‘এক্সম্যান নামে ডাকত কেন?’
‘এক্সিপেরিমেন্টের জন্য। আমি যখন নতুন কোনো এক্সপেরিমেন্ট করতাম তখন তার নাম দিতাম এক্স ওয়ান। এক্স টু। এক্স মানে অজানা। এক্সরে পড়েছ না? অজানা রশ্মি। সেখান থেকেই আমার নাম হয়ে গেল এক্সম্যান। কারণ আমার অজানা আবিষ্কার অজানাই থেকে যেত। কেউ কোনো আবিষ্কারের মুখ দেখেনি।’
‘আপনি কি সত্যি কিছু আবিষ্কার করেছিলেন?’
এক্সম্যান কিছুক্ষণ চুপ করে ঝিম মেরে থাকলেন। তারপর বললেন, ‘হু। আর সেই আবিষ্কারের কারণে আজ আমার এই অবস্থা।’
‘কী অবস্থা?’
‘কী অবস্থা তাতো দেখতেই পাচ্ছ। মানুষ হয়েও পশুর মতো লুকিয়ে জীবন কাটাতে হচ্ছে। গবেষণাগারে লুকিয়ে আছি। দিনের আলোতে বের হতে পারছি না। গবেষণা করতে পারছি না।’
‘গবেষণা করতে পারছেন না কেন? আপনি তো গবেষণাগারেই আছেন?’
‘গবেষণা করতে পারছি না কারণ গবেষণার জন্য বিশেষত আমার আগের অবস্থায় ফিরে আসার জন্য যা কিছু দরকার তা আনতে পারছি না। বাইরে বেরিয়ে দোকানে যেতে পারছি না।’ এক্সম্যানের চোখ চকচক করে উঠল, ‘তুমি আমাকে সাহায্য করবে? আমাকে বাইরে বের হতে সাহায্য করবে?’
সজীবের খিদে পেয়েছিল। সে সরলভাবে বলল, ‘আপনি না আমাকে খেতে দেবেন বলছিলেন। খিদেতে আমার পেটে ছুচো ডন দিচ্ছে।’ (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা