সারস ও কাঁকড়া
- রূপান্তর: শেখ আবদুল্লাহ নূর
- ০২ অক্টোবর ২০২২, ০০:০০
(গত দিনের পর)
কাঁকড়া এবার শক্ত হয়। এতক্ষণ এক পা দিয়ে সে বকের গলা ধরে রেখেছিল। এবার অন্য সাঁড়াশি পাখানা এনে সে বকের গলা চেপে ধরে। শক্ত করে চেপে ধরে সে বকের গলা, যেন দম আটকে যায়। সারস সেটা বুঝে উঠতে পারেনি। যখন বুঝতে পারল, তখন দম আটকে গেছে সারসের। মুখ দিয়ে কথা বের হচ্ছে না আর। কোনো রকমে শুধু বলতে পারল, একি করছ বন্ধু কাঁকড়া। এ কি করছ? আমি তো মরে যাচ্ছি হে।
: তোকে তো মারতেই এসেছি আমি। সব মাছকে ধোঁকা দিয়েছিস। এবার নিজে ধোঁকায় পড়। আমার হাতেই আজ মরণ হবে তোর।
অতি কষ্টে সারস বলে, তোমার সাথে ‘ফান’ করছিলাম বন্ধু। তোমাকে খাবো না। তোমাকে পদ্মবিলে ছেড়ে দেবো। আমার গলাটা আগে ছাড়ো। দম বন্ধ হয়ে আসছে। মরে গেলাম যে।
কাঁকড়া বলে, মাছগুলোকে তুই বোকা বানিয়েছিস। ভাবছিস, আমাকেও বোকা বানাবি? আজই তোর শেষ দিন।
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা