সারস ও কাঁকড়া
- রূপান্তর: শেখ আবদুল্লাহ নূর
- ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০০:০০
(গত দিনের পর)
তারপর গিয়ে বসে সেই জলার ধারে। গিয়ে দেখে মাছেরা অপেক্ষা করছে তার জন্য।
সারস ভাবছে, কী কপাল আমার! আমি খাবারের জন্য অপেক্ষা করব কী, খাবারই আমার জন্য অপেক্ষা করছে। এমন ভাগ্য কার আছে আর?
প্রথমে একটি মাছকে তুলে নিলো সে ঠোঁটে। উড়াল দিলো পদ্মবিলের দিকে। উড়ে গিয়ে বসল ওই তালগাছে। লম্বা ঠোঁট দিয়ে ঠুকে ঠুকে খেলো সে মাছটিকে। আবার ফিরে এলো জলায়। মাছেরা ভুলেও বুঝতে পারছে না, পদ্মবিলে নয়, মাছগুলো নিয়ে সে নিজের পেটে চালান করে দিচ্ছে।
সারস আরেকটি মাছ তুলে নিলো ঠোঁটে। উড়ে চলে গেল সেই তালগাছে। সেটিকেও খুব মজা করে খেলো সে। এভাবে সকাল দুপুর বিকেল দুই-তিনবার করে সে জলার ধারে যায়, অপেক্ষারত মাছদের একেকটি তুলে নিয়ে আসে। তারপর তালগাছে বসে বসে খায়। খাওয়ার পর অবশিষ্ট হাড়গোড় ফেলে দেয় নিচে তালগাছের গোড়ায়। এভাবে চলল বেশ কিছু দিন। জলার মাছ ধীরে ধীরে ফুরিয়ে এলো। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা