সারস ও কাঁকড়া
রূপান্তর: শেখ আবদুল্লাহ নূর- ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০০:০৫
(গত দিনের পর)
সারস পাখিটি খল্লা মাছকে নিয়ে তালগাছটির গোড়ায় এসে নামে। তারপর হাঁটু পানিতে গিয়ে ছেড়ে দেয় সে খল্লা মাছকে। মাছ সাঁতরিয়ে চলে যায় গভীর জলে। খল্লা মাছের আনন্দ আর দেখে কে?
আহ্, এত কোমল শীতল পানি! কালো টলোমলো। এমন নিপাট জলে সাঁতার কাটতে কার না ভালো লাগে? বিলের গভীরে পদ্মফুল ফুটে আছে। পাড়ে ঘন দামদল। মাছের জন্য কতই না নিরাপদ। এই বিলে বাস করতে পারলে মাছের জীবন ধন্য। খল্লা মাছটি সাঁতরিয়ে দেখছে পদ্মবিল। আর ভাবছে, আর যদি ফিরে না যাই বকের কাছে। বক কস্মিনকালেও আমাকে ধরতে পারবে না।
কিন্তু আমার সেই ছোট্ট জলাধারের মাছ-বন্ধুরা পড়বে বিপদে। তারা বককে আর বিশ্বাস করবে না। তারা ভাববে বক বুঝি আমাকে খেয়ে ফেলেছে। মিথ্যা অপবাদ পাবে সারস পাখিটি। তার চেয়ে বরং ফিরে যাই। বকটি তো আর আমাকে খেয়ে ফেলছে না। খেলে প্রথমেই খেয়ে ফেলত। বিশ্বাস জন্মেছে। এই সারস পাখিটি সত্যি উপকার করতে চায়। না হলে ঠোঁটে ধরা খল্লা মাছ কেউ ছেড়ে দেয়? (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা