ঘটন-অঘটন সুন্দরবন
- প্রিন্স আশরাফ
- ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০০:০০
দুই.
‘হু। ওটা আমার কাজের ধরন। লোকটাকে ঘাবড়ে দিয়ে ধরে রাখতে হবে। অস্থিরচিত্তের লোক। ভালো করতে গিয়ে মন্দ করে ফেলবে। আরো ব্যাপার আছে। এখন বকিয়ে সময় নষ্ট করিসনে। লোকটাকে হারিয়ে ফেলবি।’
জুয়েলকে পিছু লাগিয়ে নাভিদ সটান থানায় চলে এলো। থানার জুনিয়র অফিসার তাকে খাতির করে বসালেও তেমন কোনো লাভ হলো না। সামিউল থানায় নেই। একটা অপারেশনে গেছে। পুলিশ আর ডাক্তারেরাই অপারেশনে যায়। ক্ষত সারায়। একজন দেহের ক্ষত, একজন সমাজের দুষ্টক্ষত।
সামিউল ফিরল ভরা সন্ধ্যার সময়। এই সময়টা অস্থিরতা বাড়ে, অস্থিরতা কমাতে সব ধর্মেই এই সময়ে প্রার্থনায় বসে।
নাভিদকে বসে থাকতে দেখে সামিউল তেমন চমকাল না। যেন জানতোই আজ হোক কাল হোক তাকে আসতেই হবে। টোপটা তো সেই পাঠিয়েছিল। নাভিদ উঠে দাঁড়াতেই সামিউল মুখে হাসি টেনে হাত বাড়িয়ে দিয়ে বলল, ‘স্মরণ করতে বলেছিলাম, এত তাড়াতাড়ি স্মরণ করবেন সেটা আশা করিনি।’ (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা