২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮ ফাল্গুন ১৪৩১, ২১ শাবান ১৪৪৬
`
আ র ব্য র জ নী থে কে

সিন্দাবাদের চতুর্থ সমুদ্রযাত্রা

-

(গত দিনের পর)
অর্থাৎ অসুস্থ মানুষের মাংস অভক্ষ। ওগুলো শেয়াল শকুনকে খেতে দেয় ওরা। তারা আমাকে পথের ওপর ফেলে রেখে আমার সঙ্গীদের তাড়িয়ে নিতে লাগল। এগিয়ে যেতে যেতে রাখালটা বলে, মাথাটা ঠিক হয়ে গেলে পিছন পিছন চলে আসিস। না হলে, ফেরার সময় নিয়ে যাবো তোকে, এখানেই শুয়ে থাক।
আমি ভাবলাম- এইতো মওকা! রাখালটা চোখের আড়াল হতেই আমি বাঁকা পথ ধরলাম। ঝোপ-জঙ্গল ভেঙে সবার অলক্ষ্যে সমুদ্রের দিকে এগোতে লাগলাম।
কিন্তু কোথায় সমুদ্রতীর? সারাদিন সারারাত চলার পরও কোনো সমুদ্রের কিনারা পাওয়া গেল না। পরদিনও একইভাবে দুর্গম পথ অতিক্রম করে চলতে থাকি। পথে কোনো ফলবান বৃক্ষ পেলে সেখানে একটু বিশ্রাম নিই, সেই গাছের ফল খেয়ে নিজেকে কিছুটা সুস্থ করে তুলি। শেষে আট দিনের দিন এক নতুন দেশে এসে হাজির হই আমি। (চলবে)


আরো সংবাদ



premium cement