ঘটন-অঘটন সুন্দরবন
- প্রিন্স আশরাফ
- ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০০:০০
পনেরো.
মেয়ে রিয়া বড়। নর্থসাউথে বিবিএ পড়ে। আমাদের গাড়ির ড্রাইভার গাড়ি নিয়ে ওকে দিয়ে আসে, নিয়ে আসে। ছেলে ফয়সাল ধানমন্ডি বয়েজে ক্লাস নাইনে পড়ে। এবার নিউ টেনে উঠবে। আমার বাসাও ধানমন্ডি। ফয়সাল হেঁটে অথবা রিকশায় যাতায়াত করে। বাসা থেকে স্কুল খুব কাছেই।’
নাভিদ কোনো কথা না বলে খুব মনোযোগ দিয়ে শামসুদ্দিন সাহেবের কথা শুনতে থাকে। মনের মধ্যে প্রশ্ন থাকলেও সেগুলো করে না। আগে ঘটনাটা কী জানা যাক। ‘ব্যাপারটা কি আপনার ছেলে ফয়সালকে নিয়েই?’
শামসুদ্দিন সাহেব একটুও না চমকে বলেন, ‘আপনিও দেখেছেন তাহলে? পত্রিকাওয়ালাদের নিষেধ করা সত্ত্বেও ওরা ফয়সালের অপহরণের খবরটা পত্রিকায় ছেপেছে। আর সেটাই হয়েছে আমার কাল।’
‘ওরা এখন আপনাকেও হুমকি দিচ্ছে?’
‘হ্যাঁ। প্রথমে মোবাইলে মেসেজ। টেলিফোন। সবর্শেষ বাসার ঠিকানায় কাফনের কাপড় পাঠিয়ে দিয়েছে। আমি এখন কী করব বুঝতে পারছি না।’
‘আপনি ঘটনার পুরোটাই আগে বলুন।’
‘আমার স্ত্রী আমার অফিসেই দেখাশুনা করে। সেও খুব একটা বাড়ি থাকে না। যে কারণে আমরা ফয়সালের ব্যাপারে তেমন খোঁজখবর রাখতে পারি না। ওর বন্ধুবান্ধব কারা সেটাও আমাদের জানার সুযোগ হয়নি।’
‘ও অপহৃত হলো কিভাবে, সেটা কি জানতে পেরেছেন?’
‘হ্যাঁ। সেটাই বলার চেষ্টা করছি। আসলে মাথাটা একটু এলোমেলো হয়ে আছে। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা