ঘটন-অঘটন সুন্দরবন
- প্রিন্স আশরাফ
- ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০০:০০
নয়.
আমাদের দেশে এখনও তো শখের গোয়েন্দার প্র্যাকটিস চালু হয়নি। বিপদে আপদে মানুষ আপনাদের কাছেই আসে। গোয়েন্দাদের কাছে নয়।’
তোষামোদে পুলিশ অফিসার সামিউল খুশি হলো। জুয়েল চা বিস্কিট আনতেই তার খুশির কারণ আরেকটু বাড়ল। সেও হেসে বলল, ‘ঠিকই বলেছেন। টুকটাক যা ঘটনা ঘটে পুলিশেই তার সমাধান দিতে পারে। গোয়েন্দা লাগে না। আর মানুষ তো জানেই না যে এরকম ব্যাপার আছে। আপনি পাবলিসিটির জন্য পেপারে বিজ্ঞাপন...’
‘না না। ওসব ঢাকঢোল পিটানো ব্যাপার পছন্দ করি না। আর ওতে তদন্তেরও অসুবিধা হয়। আপনাদের সহযোগিতা লাগলে সেটা অন্য কথা।’ নাভিদ কথার মাঝখানে বাধা দিয়ে বলল।
‘না। তেমন কোনো ব্যাপারে আসি নাই। রাকিব স্যার থানায় ফোন করে আপনার সাথে পরিচিত হওয়ার কথা বলেছিলেন। আর থানা থেকে যদি কোনো সাহায্য সহযোগিতা আপনার লাগে, সেটাও করানোর কথা বলেছিলেন। আপনার পিস্তলটা তো থানা থেকে লাইসেন্স করানো?’
‘হ্যাঁ। রাকিবই করে দিয়েছিল। কেন, কোনো সমস্যা?’
‘না, না। কোনো সমস্যা নেই। রিনিউয়ের ডেট দেখে রিনিউ করিয়ে নেবেন। তাহলে আর কোনো সমস্যায় পড়তে হবে না।’ সামিউল চুক চুক করে চায়ে চুমুক দেয়। নাভিদ কুড়মুড়ে বিস্কটু কুড়মুড়ে শব্দ তুলে খায়। জুয়েল বোতল থেকে গ্লাসে পানি ঢেলে দেয়।
সামিউল জুয়েলের দিকে তাকিয়ে বলল, ‘এই বুঝি আপনার সেই অ্যাসিস্ট্যান্ট?’ (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা