০৭ জানুয়ারি ২০২৫, ২৩ পৌষ ১৪৩১, ৬ রজব ১৪৪৬
`
নি ত্যো প ন্যা স

সন্ধান অবশেষে

-

একুশ.

তার বোন তাকে জাপটে ধরে বকা দিতে থাকে। তখন সে তার বোনকে রশিতে বাঁধতে যায়।
তার বোন হাতে কামড় দেয়। উত্তেজিত হয়ে গলা টিপে ধরে। তার বোন নিস্তেজ হয়ে যায়। সে ছিল ঋণগ্রস্ত। পাওনাদারের ভয়ে পালিয়ে বেড়াত। তার বোন তাকে বাসায় আশ্রয় দিয়েছিলেন। সে তাকে হত্যা করে এই ঋণ শোধ করেছে। সে বারবার বলছিল-আমাকে ফাঁসি দেন। আমাকে ফাঁসি দেন। সে তার ভুল বুঝতে পেরেছে। ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। ভুল করে কেউ যদি আগুনে হাত দেয়-তার হাত কিন্তু পুড়ে যায়। তারও তাই হয়েছে। এ কারণেই বলি, যেকোনো পরিস্থিতিতে মাথা ঠাণ্ডা রাখতে হয়। যদিও এটি অনেক কঠিন কাজ। এই কঠিন কাজটা যারা করতে পারে, তারাই জীবনে অনেক দূর যায়। আমাদের আজকের অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ আলাদা। বিরল। কে জানে ভবিষ্যতে হয়তো আরো বিস্ময়কর অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হব আমরা। জীবন বহতা নদীর মতো। বিভিন্ন অভিজ্ঞতা অর্জন করে সামনের দিকে এগিয়ে যায়।’

অফিসের বড় বস সেই অজ্ঞাতনামা লাশের মামলার আপডেট জানতে চাইলেন। সাবইন্সপেক্টর সাহেব মাথা চুলকাতে চুলকাতে বললেন, স্যার, আমরা এক তরুণীকে সন্দেহ করছি।
(চলবে)


আরো সংবাদ



premium cement