সন্ধান অবশেষে
- মোহাম্মদ আব্দুল্লা হেল বাকী
- ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০০:০০
আঠারো.
মাঝে মাঝে বিড়ালের কান্নাকে হুবহু মানবশিশুর কান্নার মতো মনে হয়। তারা নিঃশব্দে এগিয়ে যান।
ঝর্নার শব্দ শুনতে পান। টর্চ মারতেই চমকে ওঠেন। রক্তের ঝরনা! টলটলে রক্ত। একটা ভৌতিক পরিবেশ। তাদের গা ছমছম করে। মনের ভেতর একটা ভয় ঢুকে যায়। মনে হয় কোনো এক রাক্ষসপুরীতে ঢুকে গেছে। হঠাৎ ফিসফিস শব্দ শুনতে পায়। সবাই অস্ত্র তাক করে। কিন্তু কোথাও কেই নেই। তারা মন্দিরের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। মন্দিরের ভেতর টর্চ মারে। কিছু দেখা যায় না। একজন বললেন, চলেন, মন্দিরের ভেতর ঢুকি।
আরেক জন বললেন, ভেতরে ঢুকা ঠিক হবে না। এসব পরিত্যক্ত মন্দিরে ভয়াবহ বিষধর সাপ থাকে। তারপরও কয়েক জনের খুব ইচ্ছে-ভেতরে ঢুকবে। কিন্তু ঢুকতে গিয়ে তারা বাধার সম্মোখীন হলেন। তাদের পা সামনের দিকে এগুচ্ছে না। মনে হয় কে যেন পেছন থেকে টেনে ধরে আছে। শত চেষ্টাতেও এগুতে পারছেন না। মন্দিরের ভেতরে নূপুরের নিক্কন শুনতে পেলেন। বিপদে পড়লে সাহস বেড়ে যায়। আবার টর্চ মারলেন। শব্দ থেমে গেল। সচরাচর দেখা যায় না-এমন একটা জিনিস তাদের চোখে পড়ল। সাপের মাথায় মণি। জ্বলজ্বল করছে। তারা বিস্মিত হয়ে দেখতে লাগলেন। তারা খুশি হয়ে গেলেন। সারাজীবন গল্পে শুনেছেন। আজ বাস্তবে দেখছেন। যে করেই হোক এ মণি তাদের হস্তগত করতে হবে। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা