সন্ধান অবশেষে
- মোহাম্মদ আব্দুল্লা হেল বাকী
- ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০০:০০
আট.
মানুষ যাকে বেশি ভালোবাসে, তার কাছ থেকেই বেশি কষ্ট পায়। যে জল নদী বুকে ধারণ করে, সেই জলেই নদীর পাড় ভাঙে। কাছের মানুষের দেওয়া কষ্ট অসহনীয় হয়। কাছের মানুষ ফুল দিয়ে আঘাত করলেও লাগে। শত্রুকে ক্ষমা করা যায়। বন্ধুকে ক্ষমা করাও কঠিন। লাশ দাফন করা হলো। কিন্তু ওর মাকে ওই মেয়ে বলে তাকে খুন করা হয়েছে; স্বপ্নে তার মাকে খুনের লোমহর্ষক বর্ণনা দেয়। তার মা বললেন, ‘মেয়ের আত্মা আমার সাথে কথা বলে। আমাকে মামলা করতে বলে।’ এক পর্যায়ে তিনি সত্যি সত্যি মামলা করলেন।
লাশ উঠানো হলো। ময়নাতদন্ত হলো। সব বেরিয়ে এল। খুনের প্রমাণ হলো। তার স্বামীকে গ্রেফতার করা হলো। তিনি ভয়াবহ খুনের বর্ণনা দিলেন। এত ভালোবাসার মানুষকে, এত কষ্ট দিয়ে মেরেছেন! সামান্য একটু সন্দেহের বশে। পরে অবশ্য প্রমাণ হয়েছে, সন্দেহটা অমূলক ছিল। ওই মেয়ের জন্য পুরো গ্রামের লোক কেঁদেছিল। ওই লোকের পরে ফাঁসি হয়েছিল। একটু সন্দেহের কারণে দুটি জীবন শেষ।’
মামলা তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হলো পিবিআই কে। সাবইন্সপেক্টর নাদিমকে এই মামলার চার্জ দেওয়া হলো। তিনি কেনো ক্লু পাচ্ছেন না। কীভাবে এগোেেবন। তার পরিবারের লোকদের সাথে কথা বলা হলো-কাউকে সন্দেহ করে কি না। আব্দুস শাকুর সাহেবের ছোট ছেলে ইরফান সরকারি কলেজের লেকচারার।
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা