সন্ধান অবশেষে
- মোহাম্মদ আব্দুল্লা হেল বাকী
- ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০০:০০
তিন.
এর স্মৃতি শক্তি প্রখর। একবার কোথাও নিয়ে গেলে, দ্বিতীয়বার আর পথ দেখাতে হয় না। তাছাড়া কোনো বিপদে পড়লে সে টের পায়। উদ্ধার করার চেষ্টা করে। সব মিলিয়ে বিশ^স্ত সঙ্গী। এই ঘোড়াটাকে নিয়ে তিনি আজ বেরিয়েছেন। মাঠের ধান পেকেছেন কিনা দেখবেন। তিনি সব কাজ সময়ে করতে পছন্দ করেন। সকাল আটটার মধ্যে নাস্তা খান।
আজ এগারোটা বেজে গেল উনার খোঁজ নেই। কোথাও গেলে কাউকে না বলে যান না। পশ্চিমাকাশে বেলা গড়িয়ে গেল। উনার কোনো খোঁজ নেই। বাড়ির অন্যরা খুব চিন্তিত। কারণ এলাকায় ডাকাতের উৎপাত আছে। উনার কারণেই এ এলাকায় ডাকাত ঢুকতে পারে না। উনি বাঁশি বাহিনী গঠন করেছেন। সবার কাছে বাঁশি দেওয়া আছে। কেউ ডাকাত দ্বারা আক্রান্ত হলে, বাঁশি বাজানোর সাথে সাথে অন্যরা লাঠিসোঠা নিয়ে ছুটে আসে। গ্রামের সবাই এক সুতায় বাঁধা।একের বিপদে অন্যরা ঝাঁপিয়ে পড়ে। উনি সবসময় পরামর্শ দেন দলবেঁধে চলার। প্রায়ই বলেন, ‘বনের প্রাণীদের দিকে তাকাও। তারা দলবেঁধে থাকে। একতা শক্তিশালী করে। তাছাড়া মানুষ একা ভালো থাকতে পারে না। করোনা মহামারী চোখে আঙুল দিয়ে এটা দেখিয়েছে। গ্রামে তার নেতৃত্বে একটি এনজিও গড়ে উঠেছে।
এনজিওর নাম ‘দিয়াশলাই’। আলো জ¦ালানোই এর কাজ।
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা