দেবতাখুমের রহস্য
- সোনিয়া হুসাইন
- ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০০:০০
ছত্রিশ.
কাজ হলো এতে। আগুনের তাপে অজগরটি ছেড়ে দেয় কমলকে। এর পর দ্রুত সরে যায় সেটি ঘন জঙ্গলের ওদিকে। ভয়ে কিংবা ব্যথায় কমল জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছে। লীনা দ্রুত খুঁজতে থাকে আশপাশে কোথাও পানি পাওয়া যায় কিনা। মন্দিরের অন্য পাশের দেয়াল ঘেঁষা ক্ষুদ্র একটি পানির ফোয়ারা পেয়ে যায় সে। কপাল ভালো। সেখান থেকে আঁজলা ভরে পানি এনে কমলের চোখে মুখে ছিটিয়ে দেয়। কিছুক্ষণ পরেই চেতন ফেরে কমলের। কিন্তু এখনো সে নিজেকে স্বাভাবিক করতে পারছে না। ভয় তাকে অবশ করে ফেলেছে। হয়তো মাথায় কাজ করছে না তার।
লীনা ওর গায়ে একটা ঝাঁকুনি দিয়ে বলে, ভয় নেই বন্ধু, আমরা তো আছি।
আবিদ বলে, আর ভয় নেই কমল। যারা গুম হয়েছে, তাদের সাথে লীনা ছিল না। পাহাড়ে গুম হওয়া যুবকেরা ওই অজগরের পেটে। ওদেরকে আর কেউ খুঁজে পাবে না। লীনার তাৎক্ষণিক বুদ্ধিতে বেঁচে গেছিস তুই। তা না হলে এতক্ষণে অজগরের পেটে চলে যেতিস।
স্বাভাবিক হয়ে ওঠছে কমল। কথা বলতে পারছে সে।
কিছুক্ষণ পর হঠাৎ সে হো হো করে হেসে ওঠে। তাহলে উদ্ধার হলো পাহাড়ের রহস্য। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা