দেবতাখুমের রহস্য
- সোনিয়া হুসাইন
- ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০০:০০
চৌত্রিশ.
লীনা বলছে, গুগল ম্যাপে কিন্তু এই সর্পিল আকৃতির চিহ্নটা ছিল না।
কমল বলছে, কিন্তু ওটা তো সর্পিল আকৃতির না, ওটা তো একটি ধনুকাকৃতির?
আবিদ বলছে, হ্যাঁ, তাইতো, রূপ পাল্টাচ্ছে চিহ্নটা! আগে ছিল সর্পিল, এখন দেখাচ্ছে ধনুকাকৃতি।
লীনা সবাইকে অবাক করে দিয়ে বলছে, আরে দূর! এটা তো ধনেশ পাখির ঠোঁট!
সবাই অবাক হয়ে দেখছে, ক্ষনে ক্ষনে প্রতীকটা নিজ থেকেই পাল্টে যাচ্ছে। এর কারণ কী? তিন বন্ধু কি নিজেরাই হিপনোটাইজড হয়ে গেল?
লীনা বলছে, হু সেই অশুভ আত্মার আছড় লেগেছে আমাদের গায়ে। আমরা এখন আমাদের মতো করে কিছু দেখতে পারছি না। কিংবা ভাবতেও পারছি না আমাদের মতো করে কিছু। আমাদেরকে যা দেখানো হচ্ছে, তা-ই দেখছি। দেখতে পাচ্ছিস, ধনেশ পাখির ঠোঁট এখন নেই। ওটা এখন একটা ডিঙ্গি নৌকা হয়ে গেছে! প্রতীকগুলোর এমন রূপান্তর দেখে তিন বন্ধুর শরীরের ভেতর যেন ঠাণ্ডা একটা স্রোত বয়ে গেল।
এমন সময় বিভীষিকাময় একটা শব্দ হলো। কমলটা ধাম করে পড়ে গেল মাটিতে। এতক্ষণে সবাই পাথুরে স্তম্ভটার গায়ে আঁকা প্রতীকগুলো নিয়ে মশগুল ছিল। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা