২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ন ১৪৩০, ১৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`
নি ত্যো প ন্যা স

দেবতাখুমের রহস্য

-

একত্রিশ.

বাম দিকের খানিকটা দূরে দেবতাখুম ঝরনার উৎপত্তিটা দেখা যাচ্ছে। পাহাড়ের ওপর থেকে তীব্র বেগে পানি নেমে যাচ্ছে নিচে। পাহাড়ের চূঁড়ায় বসে তিন বন্ধু কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেয়। কমল এবার তার ড্রোন ওড়িয়ে দেয় আকাশে। অন্ধকার রাত। ড্রোনে রয়েছে নাইট ভিশন ক্যামেরা। তিন বন্ধু হুমড়ি খেয়ে পড়ে কমলের হাতে ধরা রিমোটের স্ক্রিনে। স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে ড্রোনের ক্যামেরায় তোলা ছবিগুলো। স্ক্রিনে ভেসে ওঠা ছবিগুলো বিশ্লেষণ করচ্ছে লীনা। সেই সাথে বলে যাচ্ছে এ অঞ্চলের পুরোনো ইতিহাস।
কিছুক্ষণ পর ড্রোনের স্ক্রিনে ভেসে উঠছে ভাঙা মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ। লীনা মন্দিরের ইতিহাস এবং স্থানীয় কাহিনীগুলোর যতটুকু জানে বর্ণনা করছে। বইপত্র পড়ে যা জেনেছে সেটুকুই বলছে লীনা। কারণ এখানে সে আসেনি কখনো। কারো কাছে শুনেওনি এ অঞ্চলের ইতিহাস। ড্রোনে তোলা ছবিগুলো দেখে এ অঞ্চলের ভূ-প্রকৃতির একটি ধারণা পায় তিন বন্ধু। বিশ্রাম শেষে এবার তারা সামনে এগুতে থাকে। রাত তখন আরো গভীর। উঁচুনিচু পথ ধরে পাহাড় থেকে নিচের দিকে নামছে তারা। (চলবে)


আরো সংবাদ



premium cement