দেবতাখুমের রহস্য
- সোনিয়া হুসাইন
- ১১ নভেম্বর ২০২৪, ০০:০০
ঊনত্রিশ.
আশি বছর পার করে আসা খেয়াং সম্প্রদায়ে এক বৃদ্ধা।
বৃদ্ধার সাথে স্থানীয় ভাষায় কী সব কথা হয় লীনার। এরপর তিন বন্ধু আবার পথ চলতে থাকে। লীনা বুঝিয়ে বলছে বন্ধুদেরকে।
বৃদ্ধার ছেলে গুম হয়েছে ওই দূর পাহাড়ে। তার ছেলে ফিরে আসবে এই অপেক্ষার রাতের আঁধারে পথ চেয়ে আছে বৃদ্ধা। বৃদ্ধা বললেন, ‘সেই যে ছেলেটি চলে গেল, সবাই বলে অভিশপ্ত মন্দিরের অশুভ আত্মা তাকে নিয়ে গেছে। আর ফিরবে না সে। কিন্তু আমার মন তো বুঝ মানে না। রাতে ঘুমও হয় না। তাই, পথ চেয়ে বসে আছি।’
লীনা আরো বলে, বৃদ্ধা বললেন, ‘এটা এক অভিশপ্ত গ্রাম। এখানে তোমরা কেন এসেছ? এখানে কিচ্ছু খুঁজে পাবে না তোমরা। তোমরা শহুরে মানুষ, শহরে চলে যাও। খামাখা আমাদের শান্তি বিনষ্ট করো না।’
বৃদ্ধা বলছিলেন, গায়ের পাশে যে উপত্যকা, ওটা পার হলেই দেবতাখুম। আরো কিছু দূর এগোলেই মিয়ানমারের সীমান্ত। ওখানেই ভাঙা মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ। ওই বৃদ্ধার ছেলে মাস দুই আগে মন্দিরের কাছে গিয়েছিল, তারপরে আর ফেরেনি। বৃদ্ধা বলেন, ‘আমার বউমা পাগল হয়ে গেছে, আমার নাতিটা সারাক্ষণ শুধু চুপ করে বসে থাকে। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা