দেবতাখুমের রহস্য
- সোনিয়া হুসাইন
- ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ০০:০০
ছাব্বিশ.
বের হওয়ার সময় কমল নিজের সাথে রাখে টেলিটক সিম লাগানো একটি ট্যাপ, একাট পাওয়ার ব্যাংক যা দিয়ে প্রয়োজনে ট্যাপ চার্জ দেয়া যায় এবং নাইট ভিশন ক্যামেরাসহ সাইলেন্সার লাগানো একটি ড্রোন। রাতের আকাশে ড্রোন ওড়ালেও শব্দ হবে না। আবিদের সাথে আছে কলম-নোটবুক, একটি লাইটার, একটি রেকর্ডিং ডিভাইস ও মাটি খুঁড়ার কাজে ব্যবহৃত ছোট্ট একটি শাবল এবং হাতে পরার গ্লাবস। লীনার কাছে আছে একটি টর্চলাইট ও একটি টুলবক্স। যার মধ্যে আছে শোন্, র্যা ঞ্জ ও স্ক্রু ড্রাইভারসহ খুটিনাটি যন্ত্রপাতি। আর আছে ছোট্ট একটি বিদেশী চাকু। এটি সে আত্মরক্ষার্থে ব্যবহার করে। পাহাড়ি মেয়ে বলে কথা। তিন বন্ধুর সবার চোখেই রয়েছে নাইট ভিশন চশমা। রাতের অন্ধকারে পথ চলতে তেমন কোনো অসুবিধা হচ্ছে না তাদের।
ঘন জঙ্গলের মধ্যে অন্ধকার দুর্গম পথ। খুব সাবধানে এগুচ্ছে তিন বন্ধু। যে পথে অচিন বৃক্ষটি রয়েছে- সেই চেনা পথে নয়, তারা এবার রাতের আঁধারে এগিয়ে যাচ্ছে গুগল ম্যাপ থেকে আবিষ্কৃত অন্য আরেকটি পাহাড়ি পথ ধরে।
তাদের তিনজনের পায়েই আছে হাঁটু পর্যন্ত ঢাকা গামবুট। পাহাড়ে সাপ বিচ্ছু বা জোঁকের ভয় তো আছেই। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা