দেবতাখুমের রহস্য
- সোনিয়া হুসাইন
- ০২ নভেম্বর ২০২৪, ০০:০০
চব্বিশ.
পাহাড়ের ওই পাশটা কিন্তু গিরিখাদ। পাশে ওই যে দেখতে পাচ্ছিস বিশাল জলাশয়, চাঁদের আলোয় চিকচিক করছে। জলাশয়ের ওপাড়ে দেবতাখুম ঝরনা। ঝরনার শব্দ শোনা যাচ্ছে, কান পেতে দেখ। টের পাচ্ছিস? খুব সম্ভবত ঝরনার উজানে সীমান্ত ঘেঁষে মন্দিরের অবস্থান।
দুই ঘণ্টা না, প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে নিজের ল্যাপটপে বুদ হয়ে আছে কমল। হঠাৎ সে চিৎকার দিয়ে ওঠে। পেয়েছি, এবার ওদের ইমেইলটাই হ্যাক করে ফেলেছি। ওদের ল্যাপটপের সমস্ত ডাটা নিয়ে নিয়েছি। তারপর ডিলিট করে দিয়েছি সমস্ত ডাটা ওদের ল্যাপটপ থেকে। ওদের ডাটা এখন আমার ল্যাপটপে।
আবিদ ও লীনা দুজনেই কমলের দিকে তাকায়। আগে নিজের ইমেইল উদ্ধার কর, তারপর না হয় ওদেরটা হ্যাকের কথা আসে।
আমার ইমেইল তো সেই কখনই উদ্ধার করে নিয়েছিরে দোস্ত। ইমেইল উদ্ধার করতে আমার দুই ঘণ্টাও লাগেনি। এবার বুঝবে ব্যাটা, চোরের ওপর বাটপারী করার মজা। সেরের ওপরেও সোয়া সের আছে।
রাত এখন প্রায় ৯টা। গেস্ট হাউজ থেকে বের হতে হবে, ম্যানেজারের চোখকে ফাঁকি দিয়ে। পালিয়ে বের হতে হবে।
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা