২৩ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১, ১৯ রবিউস সানি ১৪৪৬
`
নি ত্যো প ন্যা স

দেবতাখুমের রহস্য

-

বিশ.

এরপর রহস্যজনকভাবে মারা যান সাধুটি। তখন থেকেই ওই স্থানটি অভিশপ্ত হয়ে আছে। ওখানে কেউ গেলে মারা যায়, না হয় পাগল হয়ে বোধশক্তি হারিয়ে ফেলে।
আবার কেউ কেউ বলে, ওই সাধুর কোনো আধ্যাত্মিক শক্তি বা আধ্যাত্মিক জ্ঞান ছিল না। তিনি ছিলেন বনদস্যুদের সরদার। ওই মন্দিরে তার গোপন আস্তানা ছিল। সেখানে অঢেল সম্পদ লুকিয়ে রেখেছে সে। স্থানীয়রা জায়গাটি অভিশাপ মনে করায় মন্দিরের ধারেরকাছেও কেউ যায় না। এ কারণেই রহস্যের উদঘাটন করা হয়নি এতকাল।
সবকিছু শোনার পর আবিদ অচিন বৃক্ষের তলে কুড়িয়ে পাওয়া কাগজটি লীনার হাতে দেয়। বলে, এটি পড়ে দেখ। লীনা কাগজটি জোরে জোরে পড়ে, ‘তোমরা কেউ আর সামনে এগুবে না।’ পড়ার পর জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে সে তাকায় দুই বন্ধুর মুখের দিকে। কমল বিষয়টি লীনার কাছে পরিষ্কার করে। বাসে ইংরেজি বলা দুই লোকের কথা, তারা হেঁটে হেঁটে অচিন বৃক্ষের তলায় যাওয়া, তারপর এই কাগজের টুকরাটি আবিষ্কার করা ইত্যাদি। চোখে মুখে আশ্চর্যের আভা ফুটিয়ে লীনা বলে, তাহলে বন্ধু, আমাদের অভিযান কিন্তু ছোট-খাটো কোনো ব্যাপার না। (চলবে)


আরো সংবাদ



premium cement