দেবতাখুমের রহস্য
- সোনিয়া হুসাইন
- ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০০:০০
পনেরো.
তাদের বিশ্বাস এই পাথরগুলোর সাথে গুম হওয়া মানুষদের যোগসূত্র আছে। তারা বিশ্বাস করে, ওই পাথরগুলো দেবতাদের আশীর্বাদপুষ্ট। কোনো এক সময় হয়তো তারা ওই পাথরগুলোকে অবজ্ঞা করেছিল, অথবা স্বপ্নের মধ্যে কোনো নির্দেশনা পেয়ে সেগুলো পালন করেনি। সে কারণে শাস্তিস্বরূপ তাদেরকে ধরে নিয়ে গেছে। বড় বড় পাথরগুলোর সংস্পর্শে এলে কেউ আর ফিরে আসতে পারে না। এমন কথাই প্রচলিত আছে এখানে।
কমল জিজ্ঞেস করে, কেন পারে না? কেউ কি তাদের ধরে নিয়ে যায়?
লীনা বলে, হু, প্রেতাত্মারা! পাথুরে আছর হওয়া প্রেতাত্মাগুলো গহিন বনের ভেতর রাতের আঁধারে ঘুরে বেড়ায়। বর্তমানে পরিস্থিতি এমন অবস্থায় দাঁড়িয়েছে যে, শুধু নিরাপত্তার জন্য গ্রামের প্রধানরা সবাইকে জঙ্গলে অথবা প্রবহমান ঝরনায় যেতে নিষেধ করে দিয়েছে।
কমল বলে, গুগল করে জেনেছি, তমব্রু সীমান্ত এলাকার গহিন জঙ্গলের ভেতর একটি প্রাচীন মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ আছে। এ বিষয়ে তোর কাছে কোনো তথ্য আছে?
লীনা বলে, ওই ধ্বংসাবশেষ নিয়ে স্থানীয়দের মনে এক কুসংস্কার ও ভীতিকর ধারণার জন্ম হয়েছে। তারা ভাবে, ওই মন্দিরের সংস্পর্শে কেউ যেতে পারবে না। গেলে আর রক্ষা নেই। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা