দেবতাখুমের রহস্য
- সোনিয়া হুসাইন
- ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ০০:০০
বারো.
তবে যখন ওই গ্রামের প্রধান নিজে এবং তার পরিবারের আরো কয়েকজন সদস্য নিখোঁজ হলো, তখনই টনক নড়ে সবার। পুরো এলাকা আতঙ্কে স্তব্ধ হয়ে যায়।
‘আরো বিস্তারিত বলো লীনা’, কমল বলে, ‘তা না হলে রহস্য অনুসন্ধানের শুরুটাই শুরু করার সূত্র খুঁজে পাবো না।’
লীনা বলে, ‘সব ক’টা নিখোঁজ ঘটনার ভেতর কিছুটা সাদৃশ্য আছে।’ পত্রিকায় এটাও উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন ধরো, তারা সবাই নিখোঁজ হওয়ার আগের রাতে ঘন জঙ্গলের দিকে গিয়েছিল। যারা ফিরে আসেনি, তাদের হদিস এখন পর্যন্তও মেলেনি। আর যারা ফিরে এসেছে, তাদের আচরণে আমূল পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে। তাদের মানসিক অবস্থা ছিল ভিন্নতর এবং আতঙ্কিত। সারা শরীর তাদের অবশ হয়ে থাকার মতো ছিল। তারা কোনো কিছুই স্পষ্টভাবে বলতে পারছে না। তারা কোথায় ছিল, কারা তাদের ধরে নিয়ে গেছে, তাদের কোথায় আটকে রাখা হয়েছিল ইত্যাদি কিছুই বলতে পারছে না। শুধু তাদের চোখে-মুখে আতঙ্কের ছাপ স্পষ্ট হয়ে উঠছে। তাদের যতই ইন্টারোগেট করা হচ্ছে, ততই তাদের চোখে-মুখে ফুটে উঠছে ভয়ানক কিছু একটা।
নিখোঁজরা ফিরে আসার পর তাদের কথাবার্তাও এলোমেলো হয়ে যায়।
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা