২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ন ১৪৩০, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`
নি ত্যো প ন্যা স

দেবতাখুমের রহস্য

দেবতাখুমের রহস্য -

দশ

নাস্তা সেরে আবিদ ও কমল নিজেদের রুমে চলে আসে। লীনাকে ফোন দেয়। ফোন বন্ধ! আবার ফোন দেয়, বন্ধ। লীনাদের বাড়ির ঠিকানাও জানা নেই তাদের। কী করা যায়?
আবিদ রুম থেকে বেড়িয়ে বনবাসের ম্যানেজারের কাছে যায়। ম্যানেজার তাকে জানান, পাহাড়ি অঞ্চলে টেলিটক ছাড়া আর কোনো সেলফোন অপারেটরদের নেটওয়ার্ক নেই। কাজেই টেলিটকের একটি সিম কিনতে হলো আবিদকে। ম্যানেজারের কাছেই সিমকার্ড কিনতে পাওয়া যায়। সিম কার্ডটি নিয়ে আবিদ ফিরে আসে নিজেদের রুমে।
এবার কমলের মোবাইল সেটে টেলিটকের সিমকার্ড ঢুকায় আবিদ। এরপর লীনাকে ফোন দেয়। ওপাশ থেকে লীনা বলে, তোমরা কচ্ছপতলীর যে গেস্টহাউজে ওঠেছো সেটা আমি জানি। ৫ মিনিট। আমি এক্ষণই চলে আসছি।
তিন বন্ধু এবার বসে নিজেদের মধ্যে আলোচনা সেরে নেয়। লীনা বলে, এখানে খেয়াং নৃগোষ্ঠীর ভেতর হঠাৎ করেই ঘটতে শুরু করে ঘটনাগুলো। স্থানীয়দের কাছেও ঘটনাগুলো রহস্যজনক ও ভীতিকর।
লীনা বলে, এলাকাটি সবসময়ই পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয়। এই অস্বাভাবিক ঘটনাগুলো তাদের মনেও ভয়ের ছাপ ফেলেছে। (চলবে)


আরো সংবাদ



premium cement