দেবতাখুমের রহস্য
- সোনিয়া হুসাইন
- ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০০:০০
পাঁচ.
কমল দেখছে, কোনো কোনো স্থানে যাওয়া মানে নিজের প্রাণটাকে সেখানে ফেলে রেখে আসা।
ইতোমধ্যে লীনাকে কয়েকবার ফোন করা হয়েছে। কিন্তু বরাবরের মতো লীনার ফোন বন্ধ। মেসেস পাঠিয়েই যেন ডুব মেরেছে মেয়েটি। পাহাড়ি অঞ্চলে সেলফোনের নেটওয়ার্ক তেমন নেই। সে কারণেই হয়তো পাওয়া যাচ্ছে না লীনাকে। পরে এমনটাই ভেবে নেয় তারা।
আবিদও তার ল্যাপটপের স্ক্রিনে ডুবে আছে। জানতে চেষ্টা করছে বান্দরবানে কোথায় গিয়ে উঠবে তারা। বন্ধু লীনার বাসায় ওঠে তাদেরকে ঝামেলায় ফেলা ঠিক হবে না। তাছাড়া, তারা যাচ্ছে একটি রহস্যের জট খুলতে। সেখানে বিপদ ও ভয় দুটোই আছে। লীনার পরিবারটিকে এর মধ্যে না জড়ানোই ভালো। তাই আবিদ বান্দরবানের সবচেয়ে দুর্গম এলাকা তমব্রু, সেখানে কোনো গেস্ট হাউজ বা রিসোর্ট আছে কিনা সেটির খোঁজ নিচ্ছে। পেয়েও যায় একটি। তমব্রুর কাছে কচ্ছপতলী নামের একটি স্থানে ‘বনবাস গেস্ট হাউজ’ আছে। ওই রাতেই দু’জনের জন্য একটি রুম রিজার্ভ করে আবিদ।
পরদিন সকালে আবিদ ও কমল রওয়ানা হয় বান্দরবানের উদ্দেশে। সকাল ১১টায় ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে স্টার লাইনের একটি এসি বাসে ওঠে পড়ে তারা। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা