০৫ জানুয়ারি ২০২৫, ২১ পৌষ ১৪৩১, ৪ রজব ১৪৪৬
`

কেন বাড়ছে ক্রিস্টাল মেথের চোরাচালান

ক্রিস্টাল মেথ - ছবি : সংগৃহীত

বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলীয় জেলা কক্সবাজারের উখিয়া সীমান্তে অভিযান চালিয়ে ২১ কেজি ৯০ গ্রাম 'আইস' নামের মাদক জব্দ করেছে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিজিবি। এটি দেশটিতে এখন পর্যন্ত উদ্ধার হওয়া আইসের সবচেয়ে বড় চালান - যা 'ক্রিস্টাল মেথ' নামেও পরিচিত।

এ সময় মাদক পাচারের সাথে জড়িত সন্দেহে তিনজনকে আটক করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে উখিয়া থানায় মামলা দায়ের হয়েছে।

বিজিবি ৩৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম চৌধুরী বুধবার দুপুর কক্সবাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।

উখিয়ার সীমান্ত এলাকা দিয়ে রাত সাড়ে ১২টার দিকে ক্রিস্টাল মেথ বা আইসের একটি বড় চালান মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে, এমন গোপন খবরের ভিত্তিতে বিজিবির টহলদল ৫নং পালংখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ রহমতের বিল নামক স্থানে অবস্থান নেয়।

এক পর্যায়ে ভোররাত সাড়ে ৪টার দিকে মিয়ানমারের দিক থেকে ছয়-সাতজন জন ব্যক্তিকে বস্তা কাঁধে পায়ে হেঁটে আসতে দেখে বিজিবি সদস্যরা তাদেরকে থামার নির্দেশ দেন।

বিজিবি সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে সন্দেহভাজনরা সঙ্গে থাকা দুটি ছোট বস্তা ফেলে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় তাদেরকে ধাওয়া করে তিন জনকে আটক করতে সক্ষম হয় বিজিবির সদস্যরা। বাকিরা পালিয়ে যায়।

পরে পাচারকারীদের ফেলে যাওয়া বস্তা দুটি খুলে ২১ কেজি ৯০ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ পাওয়া যায়।

বিজিবি প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছে, ক্রিস্টাল মেথের বড় এই চালানটি প্রথমে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নেয়ার কথা। সেখান থেকেই ছোট ছোট চালান আকারে সারা দেশে ছড়িয়ে দেয়ার কথা।

আটক হওয়া তিনজনের মধ্যে একজন দীর্ঘদিন ধরে এই পাচারের সাথে জড়িত এবং তিনি বালুখালীতে রাস্তার পাশে অস্থায়ী বাজার থেকে লাখ লাখ টাকার মাদক পাচার করতেন বলে বিজিবি জানতে পেরেছে।

এই পাচারের সাথে সংশ্লিষ্ট আরো কয়েকজনের বিষয়ে তদন্ত চলছে বলে তারা জানান। তবে তাদের কারো নাম প্রকাশ করা হয়নি।

একের পর চালান আটক
মাদকের বিষয়ে বিজিবিসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত থাকায় সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকটি চালান জব্দ করা সম্ভব হয়েছে বলে জানান মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম চৌধুরী।

এর আগে সোমবার গোপন খবরের ভিত্তিতে টেকনাফ সীমান্তে নাফ নদীর জালিয়ার দ্বীপ সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এক কেজি ৬৫ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথসহ বিভিন্ন ধরণের মাদক জব্দ করে বিজিবি। নাফ নদীতে নৌকায় পাটাতনের নীচে এসব মাদক পাওয়া যায়। সে সময় চার জনকে আটক করা হয়।

তাদের মধ্যে দুজন মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিক এবং অপর দুজন টেকনাফের বালুখালী ক্যাম্পে আশ্রিত রোহিঙ্গা বলে জানিয়েছিল বিজিবি। তাদের বিরুদ্ধে মাদক পাচারের মামলা দায়ে করা হয়।

গত ৮ এপ্রিল সেন্টমার্টিনের ছেঁড়া দ্বীপে কোস্টগার্ড অভিযান চালিয়ে দুটি পরিত্যক্ত বস্তা থেকে এক কেজি ক্রিস্টাল মেথ পাওয়া যায়।

২৫শে মার্চ মধ্যরাতে নাফ নদীর বরইতলী পয়েন্ট থেকে দুই কেজি ৭৮ গ্রাম, ১৩ই মার্চ রাতে নাফ নদী দিয়ে টেকনাফের জালিয়ার দ্বীপের দিকে আসার সময় ১ কেজি ২৯৪ গ্রাম এবং ১৯শে ফেব্রুয়ারি একই পথে এক কেজি ৩৫৩ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ বা আইস জব্দ করে বিজিবি। এসব ঘটনায় ৪ জনকে আটক করা হয়।

ক্রিস্টাল মেথ পাচারের সাথে জড়িত সন্দেহে ২৫ জানুয়ারি এক দূরপাল্লার বাসের চালক ও তার সহকারীকে আটক করে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর।

এ সময় তাদের কাছ থেকে এক কেজি ৭০০ গ্রাম আইস উদ্ধার করা হয়।

ওই চালক বাস চালানোর আড়ালে ক্রিস্টাল মেথসহ বিভিন্ন ধরনের মাদক কক্সবাজারের টেকনাফ হয়ে ঢাকায় নিয়ে আসতো বলে অধিদফতর জানিয়েছে।

১০ জানুয়ারি মধ্যরাতে টেকনাফের নাফ নদীর তীর থেকে ১ কেজি ৭৮ গ্রাম এবং এর আগে ২রা জানুয়ারী একই এলাকা থেকে এক কেজি ৬৫ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ জব্দ করা হয়।

এছাড়া গত বছর শুধু বিজিবির অভিযানে প্রায় দেড়শ কেজি ক্রিস্টাল মেথ উদ্ধার হয়েছে বলে জানান কক্সবাজারের রামুর বিজিবি সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মেহেদি হোসাইন কবির। এ বছর তারা ৩৫ কেজির মতো ধরেছেন।

আবার মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের অভিযানে গত বছর উদ্ধার হয়েছে ১১৩ কেজি ক্রিস্টাল মেথ। অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে আরো ধরা পড়েছে।

এ চিত্রই বলে দিচ্ছে এ মাদকটির সরবরাহ কতোটা বাড়ছে।

কেন বাড়ছে এই মাদকের চোরাচালান
স্বচ্ছ স্ফটিকের মতো এই মাদকটি ‘মেথাঅ্যামফিটামিন’, ‘মেথ’, ‘ক্রিস্টাল মেথ' বা আইস - এরকম নানা নামে পরিচিত। আগে এর বাণিজ্যিক নাম ছিল পারভিটিন।

ফাউন্ডেশন ফর ড্রাগ ফ্রি ওয়ার্ল্ডের মতে, আইস সর্ব প্রথম তৈরি হয়েছিল জার্মানির চেক সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলিতে ১৮৮৭ সালে। এরপর তা বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়ে।

এই মাদকটি বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো উদ্ধার হয় ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে। ওই সময় মাত্র ৫ গ্রামসহ একজনকে আটক করা হয়।

যদিও মাদক সেবনকারীদের দাবি - তারা ২০১৬ সাল থেকেই এর সরবরাহ পেয়েছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ক্রিস্টাল মেথ সেবনকারী বিবিসি বাংলাকে জানান, তারা ঢাকায় বসে ক্রিস্টাল মেথ পেয়ে থাকেন। তবে কক্সবাজার, টেকনাফ এবং সেন্টমার্টিনের মতো এলাকায় এগুলো পাওয়া সবচেয়ে সহজ। ২০১৬ সালে তিনি দক্ষিণের একটি জেলায় প্রথম এই মাদক গ্রহণ করেছিলেন।”

এই মাদকসেবী আগে ইয়াবা গ্রহণ করলেও এখন তার মতো অনেকের আগ্রহ বেড়েছে ক্রিস্টাল মেথের প্রতি।

এর কারণ হিসেবে তিনি জানিয়েছেন, এটি ইয়াবার চাইতেও অতিমাত্রায় উত্তেজক এবং এর প্রভাব কয়েকদিন পর্যন্ত থাকে। এসব কারণে ক্রিস্টাল মেথের চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে বলে তিনি মনে করেন।

বিজিবি কর্মকর্তা মেহেদি হোসাইন কবির জানান, আগে তাদের কাছে ইয়াবা বেশি ধরা পড়লেও এখন তারা ক্রিস্টাল মেথের পাচার বাড়তে দেখছেন।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের তথ্যমতে ক্রিস্টাল মেথ ইয়াবার চেয়ে অনেকগুণ বেশি ক্ষতিকর। কারণ ইয়াবায় যেখানে অ্যামফিটামিন নামে রাসায়নিক থাকে ৫ শতাংশ - সেখানে ক্রিস্টাল মেথের পুরোটাই অ্যামফিটামিন।

ফলে এটি মানবদেহে ইয়াবার চেয়ে অনেক বেশি প্রতিক্রিয়া তৈরি করে, বিশেষ করে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে প্রভাবিত করে।

যার ফলে মানসিক বিকারগ্রস্ততা (ইউফোরিয়া), হার্ট অ্যাটাক এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ অনুসারে, মাদকের পরিমাণ ২০০ গ্রাম/মিলিলিটার বা তার কম হলে ন্যূনতম এক বছর থেকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে।

মাদকের পরিমাণ ২০০ থেকে ৪০০ গ্রাম/মিলিলিটার হলে পাঁচ থেকে ১০ বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড। মাদকের পরিমাণ ৪০০ গ্রাম/মিলিলিটারের বেশি হলে মৃত্যুদণ্ড, যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে।

আইনে এতো কড়াকড়ির পরও এই মাদকের পাচার প্রতিনিয়ত বাড়ছে বলে উদ্বেগ জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন বাংলাদেশে এই মাদকের যথেষ্ট চাহিদা থাকার কারণে এর চোরাচালান ঠেকানো যাচ্ছে না।

গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল
বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থায় গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গলের কাছাকাছি হওয়ায় সহজেই এই পথে মাদক আসতে পারছে বলে জানিয়েছে বিজিবি।

গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল হল মিয়ানমার, লাওস ও থাইল্যান্ড এই তিন দেশের ত্রিকোণাকার সীমানা। ১৯৯০ এর দশকে মাদক পাচারকারীরা এই তিন সীমান্তে আইস তৈরির গবেষণাগার স্থাপন করে।

এসব দেশের সীমান্তে মূলত পপি উৎপাদন হয় যা ইয়াবা বা আইসের মতো মাদক তৈরির মূল উৎস এবং ধীরে ধীরে এই সীমান্ত অঞ্চলটি বিপুল হারে মাদক উৎপাদন ও চোরাচালানের জন্য কুখ্যাত হয়ে ওঠে।

বিজিবির মেহেদি হোসাইন কবির জানান, তারা ক্রিস্টাল মেথসহ অন্যান্য মাদকের বড় চালানগুলো মূলত উখিয়া ও টেকনাফ এই দুটো রুট থেকে সবচেয়ে বেশি জব্দ করে থাকেন।

মূলত মিয়ানমার থেকে নাফ নদীতে নৌকাযোগে বাংলাদেশ সীমান্তের এই দুটি রুটে প্রবেশ করে থাকেন পাচারকারীরা।

এছাড়া মালয়েশিয়া থেকে বিমানে করে, উগান্ডা থেকে কুরিয়ারের মাধ্যমে এমনকি ডার্ক ওয়েবে অনলাইন অর্ডারের মাধ্যমে ভয়াবহ এই মাদকটি চোরাচালান হয়ে থাকে বলে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী জানিয়েছে।

মিয়ানমারে ক্রিস্টাল মেথ ও ইয়াবার কারখানা রয়েছে এবং এসব মাদক পাচারের সাথে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জড়িত বলেও অভিযোগ রয়েছে।

এমন অবস্থায় বাংলাদেশে এই চোরাচালান রোধ করা রীতিমতো অসম্ভব বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।

এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিজিবির মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম চৌধুরী বলেন যে তারা মাদক চোরাচালান রোধে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সাথে নিয়মিত বৈঠক করেন। মাদক রোধে দুই পক্ষেরই প্রচেষ্টা রয়েছে।

তিনি বলেন, “মিয়ানমারের যে সমস্ত জায়গায় আমরা জানতে পারি যে তাদের ইয়াবা বা আইসের কারখানা আছে সে সব জায়গায় অভিযানের জন্য আমরা মিয়ানমারকে জানাই। সে হিসেবে তারা ব্যবস্থা নেয়। আমাদের যখন বৈঠক হয় তখন আমরা মাদকবিরোধী অভিযান ও মাদক ধ্বংসের প্রমাণ পেশ করি।”

তবে গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল এবং মিয়ানমারের অভ্যন্তরেও অস্থিরতা বিরাজমান থাকায় মাদক চক্ররা এই সুযোগ নিয়েও সক্রিয় থাকতে পারে বলে তিনি জানান।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে মূলত ধরা পড়ছে মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসা মাদকের বড় চালানগুলো। পাচারকারীরা এগুলো বস্তায়, ব্যাগে না হলে পোঁটলা বেঁধে বহন করে নিয়ে আসে।

দেশের ভেতরে ঢুকে গেলে এগুলো ছোট ছোট আকারে ছড়িয়ে পড়ে। যতো ছোট চালান সেটা ধরাও বেশ কঠিন বলে জানান বিজিবির মেহেদি হোসাইন কবির।

পেশা ধরে রাখে চোরা কারবারিরা
মাদক চোরাচালানের সাথে যারা জড়িত তারা এই ব্যবসা বার বার চালিয়ে যায় বলে জানিয়েছেন বিজিবির মেহেদি হোসাইন কবির।

আবার অনেকে একবার এই ব্যবসায় জড়ালে বেরোতে পারে না।

এই চোরাকারবারিরা পাচারের জন্য নিত্যনতুন উপায় বের করছে বলে তিনি জানান, এ কারণে একবার বাধা পেলেও তারা ভিন্ন উপায়ে আবার চেষ্টা করছে।

তিনি বলেন, “বিশ্বব্যাপী আপনি দেখবেন, মাদক চোরাচালানের সাথে যারা জড়িত তারা এটা কোন না কোনোভাবে অব্যাহত রাখে। যতো কড়াকড়িই করা হোক না কেন - এই মাদকের চোরাচালান কখনো পুরোপুরি থামানো যায় না।”

তার মতে, শুধুমাত্র আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বা রাষ্ট্রপরিকাঠামো দিয়ে এই মাদকের চোরাচালান ঠেকানো রীতিমতো অসম্ভব। এক্ষেত্রে সমাজ, পরিবার, অভিভাবক সবার সমন্বিত চেষ্টার প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন।

কবির বলেন, “আমরাও চেষ্টা করছি আমাদের সীমান্ত সুরক্ষিত রাখার জন্য সক্ষমতা বাড়াতে। হয়তো আগে আরো পাচার হয়েছে আমরা ধরতে পারিনি। এখন সক্ষমতা বেড়েছে বলে বেশি বেশি ধরা পড়ছে।”

এদিকে বিগত কয়েকটি মাদকের চালান জব্দের ঘটনায় এসব পাচারের সাথে মিয়ানমারে অবস্থানরত রোহিঙ্গা এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্যাম্পে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি সামনে এসেছে।

রোহিঙ্গাদের এই দুই দেশে নেটওয়ার্ক থাকায় এই মাদক চোরাচালান তাদের জন্য আরও সহজ হয়ে উঠছে বলে জানান কবির।

তবে মাদক নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জিরো টলারেন্স নীতিতে চলছে বলে তিনি জানান।

তিনি বলেন, “যদি আমাদের বর্তমান পদক্ষেপ যথেষ্ট না হয়, প্রয়োজনে আমরা আরো কঠোর হব। কেউ মাদক সংশ্লিষ্ট হলে তিনি যতোই প্রভাবশালী হোক আমরা ব্যবস্থা নেই।” সূত্র : বিবিসি


আরো সংবাদ



premium cement
রাতের ভোটের ৩০ জেলা প্রশাসক গুরুত্বপূর্ণ পদে নির্বাচনের তারিখ নির্ভর করছে সংস্কার কতটা তার ওপর জটিলতা না থাকলে মঙ্গলবার বিদেশ যাচ্ছেন খালেদা জিয়া ধ্বংসস্তুপ থেকে অর্থনীতি টেনে তোলার চ্যালেঞ্জে অন্তর্বর্তী সরকার সম্মিলিত কল্যাণমুখী সরকার দেশের কল্যাণ আনবে : ডা: শফিক ছাত্রদলকে পড়ায় মনোযোগী হতে বললেন মির্জা ফখরুল বিএফআইইউ প্রধান হতে এস আলম ও আ’লীগের সুবিধাভোগীদের দৌড়ঝাঁপ পদ ছাড়াই রূপালী ব্যাংকে ঢালাও পদোন্নতির প্রক্রিয়া শুরু ভারতে প্রশিক্ষণ নিতে যাচ্ছেন নিম্ন আদালতের ৫০ বিচারক দুপুরে সূর্য উঁকি দিলেও রাত কেটেছে প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সকল