১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরি
`

সিরিজে সমতা ফেরাল ইংল্যান্ড, শেষ ম্যাচ যেন অঘোষিত ফাইনাল

সিরিজে সমতা ফেরাল ইংল্যান্ড, শেষ ম্যাচ যেন অঘোষিত ফাইনাল - সংগৃহীত

স্বরূপে ফিরল ইংল্যান্ড। এক ম্যাচ পরেই ঘুরে দাঁড়ালো স্বাগতিকরা। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে হোচট খেলেও দ্বিতীয় ম্যাচে এসে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় তুলে নিয়েছে স্বাগতিকরা। ফলে তিন ম্যাচ সিরিজে ফিরল ১-১ সমতা। শেষ ম্যাচটা তাই রূপ নিল অঘোষিত ফাইনালে।

শুক্রবার টসে হেরে আগে ব্যাট করে বড় সংগ্রহ পায় অস্ট্রেলিয়া। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৯৩ রান করে অজিরা। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৩ উইকেট আর ৬ বল বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে নোঙ্গর করে ইংলিশরা।

অস্ট্রেলিয়াকে ভালো শুরু এনে দেব দুই ওপেনার ম্যাথিউ শর্ট ও ট্রাভিস হেড। ৪.২ ওভারে ১৪ বলে ৩১ রান করা হেড সাজঘরে ফিরলে ভাঙে ৫২ রানের উদ্বোধনী জুটি। এরপর খুব বেশিদূর যেতে পারেননি শর্টও। ২৪ বলে ২৮ রান করা এই ব্যাটারকে সাজঘরে ফেরান আদিল রশিদ।

তিন নম্বরে ব্যাট করতে নামা ফ্রেজার-ম্যাকবার্গ ঝড় তুলেন এরপর। পেয়ে যান ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটি। তবে এরপর আর ইনিংস বড় করতে পারেননি, ফেরেন ৩১ বলে ৫০ রান করে, লিভিংস্টোনের বলে। দ্রুত ফেরেন মার্কাস স্টয়েনিস (২) ও টিম ডেভিড (১)।

একপ্রান্ত আগলে রেখে খেলতে থাকা জস ইংলিশও ইনিংস শেষ করে আসতে পারেননি। ২৬ বলে ৪২ রানেই থামতে হয় তাকে। তবে শেষদিকে ক্যামেরুন গ্রিনের ৮ বলে ১৩ ও অ্যারন হার্ডির ৯ বলে ২০ রানের ওপর ভর করে ১৯৩ পর্যন্ত পৌঁছায় অস্ট্রেলিয়া।

ইংলিশদের হয়ে লিভিংস্টোন ও ব্রাইডন কার্স নেন দুটি করে উইকেট। স্যাম কারান ও আদিল রশিদ পান একটি করে উইকেট।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরু পায় ইংলিশরাও। ৩ ওভারেই স্কোরবোর্ডে জমা করে ৩৪ রান। তবে চতুর্থ ওভারে উইল জ্যাকসকে (১২) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন অ্যাবট। তিন নম্বরে ব্যাট করতে নেমে (০) টিকতে পারেননি জর্ডান। ধাক্কা খায় ইংল্যান্ড।

তবে তৃতীয় উইকেট জুটিতে লিভিংস্টোনকে নিয়ে ৪৫ রান যোগ করেন ফিলিপ সল্ট। ২৩ বলে ৩৯ রান করে ফেরেন সল্ট। এরপর জ্যাকব বেথেলকে নিয়ে এগোতে থাকেন লিভিংস্টোন। এই জুটিই মূলত জয়ের পথে এগিয়ে দেয় ইংল্যান্ডকে। আসে ৪৭ বলে ৯০ রান।

জয় থেকে মাত্র ২৫ রান দূরে, ঠিক তখনই ম্যাথিউ শর্টের বলে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড আউট হন বেথেল। তার ব্যাট থেকে আসে ২৪ বলে ৪৪ রান। এরপর স্যাম কারান (১) উইকেটে টিকতে পেরেছিলেন মাত্র দুই বল। এরপর ওভারটনকে নিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছান লিভিংস্টোন।

যখন জয় থেকে মাত্র ১ রান দূরে ইংল্যান্ড, তখন আউট হন লিভিংস্টোন। আউট হওয়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ৪৭ বলে ৮৭ রান। জয় নিশ্চিত করতে গিয়ে ব্রাইডন কার্স ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ০ রানে। তবে এই কাজটা শেষ করেন আদিল রাশিদ।

অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ম্যাথিউ শর্ট তুলে নেন ৫ উইকেট। শন অ্যাবট নেন দুটি উইকেট।


আরো সংবাদ



premium cement
ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞার সময় ভারতের সাথে সমন্বয়ের দাবিতে জেলেদের পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় তিন ছাত্রকে পুলিশে সোপর্দ ঢাবি কর্তৃপক্ষের ঢাবিতে পিটিয়ে মারা তোফাজ্জলের পাথরঘাটার বাড়িতে শোকের মাতম আরো ৩ বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন ভিসি মশা নিধন কার্যক্রমের পাশাপাশি জনসচেতনতা বাড়াতে পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে : ডিএনসিসির সিইও পিলখানা হত্যাকাণ্ডে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি শ্রীনগরে ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী ও হুমকিদাতাদের বিচার দাবি বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচার : যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের প্রতি যে আহ্বান জানালো টিআইবি ইবির খালেদা হলে আবারো আগুন সাগর-রুনি হত্যার বিচারের প্রাথমিক স্তর পরিষ্কার করা দরকার : শামসুজ্জামান দুদু প্রতিটি মানুষের আস্থার ঠিকানা ইসলামী ব্যাংক

সকল