চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে মাঠে থাকছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী
- নয়া দিগন্ত অনলাইন
- ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:৪৩
ক্রিকেট বিশ্বের জন্য ভিন্ন এক আমেজ নিয়ে অপেক্ষায় পাকিস্তান। ১৯৯৬ সালের পর প্রথমবার তাদের দেশের অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আইসিসির কোনো ইভেন্ট। ফলে আয়োজন সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে পিসিবি।
২০১৭'তে শেষবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি মাঠে গড়ায়। ৮ বছর পর ফের ফিরছে ‘মিনি বিশ্বকাপ’ খ্যাত এই টুর্নামেন্ট। হাইব্রিড মডেলে আসরটি আয়োজিত হলেও মূল আয়োজক পাকিস্তান।
এই টুর্নামেন্ট দিয়ে পাকিস্তানের ক্রিকেট পুর্নজন্ম হতে যাচ্ছে। ২৯ বছর পর পাকিস্তান পেল বৈশ্বিক কোনো আয়োজনের দায়িত্ব। ফলে নিরাপত্তা আর সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতে কোনো ঘাটতি রাখতে চায় না পাকিস্তান।
২০১১ বিশ্বকাপেও বাংলাদেশ ও ভারতের সাথে মিলে সহ-আয়োজক হওয়ার কথা ছিল দেশটির। তবে ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কা দলের ওপর হামলার ঘটনায় বেশ কয়েক বছর দেশটিতে কার্যত নির্বাসনে ছিল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট।
এবার তেমন কিছুই দেখতে চায় না কেউ। সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিতে মরিয়া তারা। ফলে চ্যাম্পিয়স ট্রফির নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান সরকার। থাকবে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও।
নিরাপত্তায় দেশের সর্বোচ্চ সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি চেয়ে সরকারের কাছে আর্জি জানিয়েছিল পিসিবি। সেখান থেকে মিলেছে গ্রিন সিগনাল। পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার বৈঠকে অনুমোদন দেয়া হয়েছে এ প্রস্তাবের।
জানা গেছে দেশটির সংবিধানের ২৪৫ নম্বর অনুচ্ছেদ এবং ১৯৯৭ সালের সন্ত্রাস বিরোধী আইনের অধীনে যৌথ বাহিনী নামানোর অনুমতি দিয়েছেন তারা। যেখানে নেতৃত্বে থাকবে দেশটির সেনাবাহিনী।
সেনাবাহিনীর অধীনে মাঠ পর্যায়ে নিরাপত্তা বিধানের দায়িত্ব ন্যস্ত থাকবে রেঞ্জার্সদের হাতে। সাথে আলাদা আলাদা আলাদা রাজ্যে নিজস্ব পুলিশ এবং অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা থাকবেন নিজ নিজ দায়িত্বে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা