ইশরাককে রিমান্ডে নেয়ার আবেদনের শুনানি ২৩ জুলাই
- নিজস্ব প্রতিবেদক
- ০৯ জুলাই ২০২৪, ০০:০০, আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৪, ২৩:৪১
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কথিত উপদেষ্টা মিয়া আরেফিকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলনের ঘটনায় রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে পল্টন থানায় দায়ের করা মামলায় বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য ও ঢাকা মহানগর বিএনপির সিনিয়র সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনকে রিমান্ডে নেয়ার আবেদনের শুনানি পিছিয়ে আগামী ২৩ জুলাই ধার্য করেছেন আদালত।
সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমানের আদালতে ইশরাককে রিমান্ডে নেয়ার আবেদনের শুনানির এ দিন ধার্য করেন।
আদালতে ইশরাক হোসেনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার ও তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ। তিনি এ প্রতিবেদককে জানান, আমরা আদালতে বলেছি এই মামলায় তাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেয়া হলে তার মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে। বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে আমরা হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছি। হাইকোর্টে রিট আবেদন নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত এখানে শুনানি করা ঠিক হবে না। শুনানি শেষে আদালত সময় আবেদন মঞ্জুর করে রিমান্ডের বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ২৩ জুলাই ধার্য করেন। আইনজীবীরা জানান, গত ১৯ মে ইশরাকের বিরুদ্ধে দায়ের করা ১২ মামলায় জামিন চেয়ে আবেদন করেন তার আইনজীবী মো: তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ। শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন ১১টি মামলায় জামিন দেন। তবে পল্টন থানার রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। কারাগারে থাকা অবস্থায় গত ২৫ মে মামলার ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটনসহ আরো কোনো অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি জড়িত আছে কিনা তাদের তথ্য সংগ্রহসহ ও গ্রেফতারের জন্য আসামিকে ১০ দিনের পুলিশ রিমান্ডের আবেদন করা হয়।
২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবর রাতে রাজধানীর পল্টন থানায় তার বিরুদ্ধে বাদি হয়ে মামলাটি করেন মহিউদ্দিন শিকদার নামে গোপালগঞ্জের একজন বাসিন্দা। মামলায় বাইডেনের উপদেষ্টা পরিচয় দেয়া আরেফী ছাড়াও বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন এবং অবসরপ্রাপ্ত লে. জেনারেল হাসান সোহরাওয়ার্দীকে আসামি করা হয়।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা