২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরি
`

অন্ধ কল্যাণ সমিতির প্রতিবাদ

-

গতকাল দৈনিক নয়া দিগন্ত পত্রিকায় ‘অন্ধ কল্যাণ সমিতির ভবন নির্মাণের নামে ১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধ কল্যাণ সমিতি।
সমিতির বক্তব্যে বলা হয়, ১৯৭৩ সালে সমাজ সেবা মন্ত্রণালয় থেকে প্রতিষ্ঠানের নামে ১০ নং রেজিস্ট্রেশন নেয়া হয়। সংবাদে উল্লিখিত জমি বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধ কল্যাণ সমিতির নামে ১৯৮০ সালে প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গণপূর্ত ও শহর উন্নয়ন মন্ত্রণালয় কর্তৃক বরাদ্দ দেয়া হয়।
প্রতিবাদে বলা হয়, সমিতির জাতীয় কাউন্সিলের গত ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখের বার্ষিক সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সমিতি পরিচালিত চক্ষু হাসপাতালের নামটি সমিতির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির বারবার নির্বাচিত সভাপতি ও বার কাউন্সিলের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাহবুব হোসেন সাহেবের অবদানের সম্মাননা স্বরূপ সমিতির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যদের সর্বসম্মতিক্রমে তার নামে নামকরণ করা হয়।
এতে বলা হয়, সমিতির গঠনতন্ত্র অনুসারে প্রতি তিন বছর পরপর নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয় । আর বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধ কল্যাণ সমিতির জাতীয় নির্বাহী পরিষদ কর্তৃক নিয়োগকৃত অডিট ফার্ম দ্বারা প্রতি বছর প্রতিষ্ঠানের আয়-ব্যয় স্বচ্ছতা নিরীক্ষা করা হয়। আর প্রতিষ্ঠানের সব সিদ্ধান্ত জাতীয় নির্বাহী কমিটির মিটিংয়ের মাধ্যমে অনুমোদন সিদ্ধান্ত নেয়া হয় ।
প্রতিবাদে বলা হয়, বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধ কল্যাণ সমিতি একটি অলাভজনক সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। সমিতি থেকে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের প্রতিনিয়ত সব ধরনের (শিক্ষা বৃত্তি ও অনুদান) সেবা দেয়া হচ্ছে। ইদানীং কিছু স্বার্থান্বেষী মহল এই প্রতিষ্ঠান থেকে স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করে ব্যর্থ হওয়ায় প্রতিষ্ঠানের নামে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন তথ্য প্রচার করে যাচ্ছে এবং সমাজসেবা অফিসে নানা মিথ্যা অভিযোগ করলে সমাজসেবা অধিদফতর তা তদন্তে মিথ্যা প্রমাণিত হয়।


আরো সংবাদ



premium cement