সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারীর খোশরোজ শরিফ উদযাপিত
- ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০০:০০
মাইজভাণ্ডারীয়া তরিকার প্রতিষ্ঠাতা গাউসুল আজম হজরত মাওলানা শাহ্ সুফি সৈয়দ আহমদ উল্লাহ্ মাইজভাণ্ডারীর প্রপৌত্র ও মাইজভাণ্ডার আধ্যাত্ম শরাফতের প্রাণপুরুষ হজরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারীর (ক.) ৯৬তম মহান ১০ পৌষ খোশরোজ, মাইজভাণ্ডার শরিফ গাউসিয়া হক মঞ্জিলে ভিন্ন আবহের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয়েছে। মাইজভাণ্ডার শরিফ গাউসিয়া হক মনজিলের উদ্যোগে খোশরোজ শরিফের বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার মধ্যে ছিল বাদ ফজর রওজা শরিফে গিলাফ চড়ানো, দিনব্যাপী খতমে কুরআন, জিকির-আজকার, মিলাদ ও মুনাজাত। বিশেষ কর্মসূচির মধ্যে ছিল চট্টগ্রাম জেলার ১৪টি উপজেলা মিরসরাই, সীতাকুণ্ড, ফটিকছড়ি, হাটহাজারি, রাউজান, রাঙ্গুনিয়া, বোয়ালখালী, পটিয়া, কর্ণফুলি, আনোয়ারা, চন্দনাইশ, বাঁশখালী, সাতকানিয়া এবং লোহাগাড়া উপজেলাধীন সাড়ে নয় শত এতিমখানা ও হেফজখানা, বৃদ্ধাশ্রম এবং বিভিন্ন আশ্রমের প্রায় ৫৫ হাজার নিবাসীদের মধ্যে একবেলা খাবার বিতরণ।
মাইজভাণ্ডারী গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশের দেশ-বিদেশে অবস্থিত সাড়ে সাত শতাধিক শাখা কমিটির সদস্যরা বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচি, নিজ নিজ এলাকায় এবং খানকায় মিলাদ মাহফিল আয়োজনের মধ্য দিয়ে হজরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.)-এর ৯৬তম ১০ পৌষ খোশরোজ শরিফ পালন করেছেন। এদিন গাউসিয়া হক মঞ্জিলে আশেক-ভক্ত-জায়েরীনের সমাবেশের সুযোগ ছিল না।
উল্লেখ্য, ১০ পৌষ খোশরোজ শরিফের দিন গাউসিয়া হক মঞ্জিলের ঐতিহ্য অনুসারে সকল প্রকার হাদিয়া গ্রহণ বন্ধ থাকে। এবারও ভিন্ন আবহে চট্টগ্রাম জেলার ১৪টি উপজেলাধীন সাড়ে নয় শত এতিমখানা ও হেফজখানা ও বিভিন্ন আশ্রমের প্রায় ৫৫ হাজার নিবাসীদের মধ্যে একবেলা খাবার বিতরণের মধ্য দিয়ে খোশরোজ শরিফ উদযাপিত হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা