‘জামায়াতে ইসলামী বৈষম্যহীন সমাজ গড়তে চায়’
- সাহাদাত শাহিন, ভোলা
- ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৩:১৮
বাংলাদেশ জামায়েতে ইসলামী বৈষম্যহীন সমাজ গড়তে চায় মন্তব্য করে জামাতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি ও বরিশাল অঞ্চল পরিচালক অ্যাডভোকেট মোয়াযযাম হোসাইন হেলাল বলেছেন, ‘৫ আগষ্টের এই গণঅভ্যুত্থান জালিম সরকারদের কাছে নজির হয়ে থাকবে। জালিম সরকার থেকে মুক্ত হওয়ার এই বিজয়কে কাজে লাগিয়ে কল্যাণরাষ্ট্র গঠনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।’
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) সকালে ভোলার আদর্শ অ্যাকাডেমির মাঠে ভোলা জেলা জামায়াতের রুকন সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
এ সময় সম্মেলনে ভোলা জেলার আমির জাকির হোসাইনের সভাপতিত্বে ও ভোলা জেলার সেক্রেটারি মো: হারুনুর রশদের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও বরিশাল মহানগরীর আমির অধ্যক্ষ জহির উদ্দিন মো: বাবর, কেন্দ্রীয় গবেষণা ইউনিটের সদস্য কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য ও ভোলা জেলার সাবেক আমির মাওলানা ফজলুল করিম।
মুয়াযযম হোসাইন হেলাল বলেন, ‘বাংলাদেশের জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানে জালিম সরকারের পতনের ইতিহাস পৃথিবীর বুকে নজির হয়ে থাকবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘সন্ত্রাস ও মাস্তানির মাধ্যমে কোনো রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা হয় না। এই চরিত্রের কারণে জনগণ আজ আওয়ামী লীগের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছে। আওয়ামী লীগ কোনো মানুষের দল ছিল না। এটা মাস্তানি আর চাঁদাবাজির দলে পরিণত হয়েছিল। কিন্তু জামায়াত বাংলাদেশে জনপ্রিয় হয়েছে। আগামী দিনে জনগনের ভোটের রায়ে সরকারে গঠন করবে, ইনশাআল্লাহ।’
জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে জামায়াতের অনেক অবদান আছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এখন আমাদের সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। যাতে আর কোনোদিন যেন স্বৈরাচার আসতে না পারে, এজন্য দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘জামায়াত বাংলাদেশের মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চায়। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার জনকল্যাণে যেসব কাজ করবে, তার সবকিছুতেই সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। কোনো জ্বালাও পোড়াও নয়, সুখী সমৃদ্ধ দেশ গড়তে চাই আমরা। আর ইসলামের অনুশাসন ছাড়া বৈষম্য দূর করা সম্ভব হবে না।’
এ সময় সম্মেলন উপস্থিত ছিলেন জেলা শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ইসমাইল হোসেন মনির, জেলা বায়তুল মাল সম্পাদক মাস্টার বেলায়েত হোসেন, জেলা কর্মপরীসদ সদস্য মাস্টার আমির হোসেন, মাওলানা আক্তার উল্লাহ, মাওলানা জাকির হোসেন, মাওলানা আব্বাস উদ্দিন, ভোলা পৌর আমির মাওলানা মো: জামাল উদ্দিন, পৌর সেক্রেটারি রুহুল আমিন, সদর উপজেলা মাওলানা কামাল হোসাইন, অধ্যক্ষ মীর শরীফ প্রমুখ। এছাড়া ভোলার সকল উপজেলা আমির, পুরুষ ও মহিলা রুকনরা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা আমিরের শপথ নেয়ার পর নবনির্বাচিত জেলা আমির মাস্টার জাকির হুসাইনের তত্ত্বাবধানে রুকনদের সরাসরি প্রত্যক্ষ ভোটে জেলা শূরা সদস্য নির্বাচন করা হয়।
সমাবেশে ২০২৫-২০২৬ সেশনের আমির হিসেবে শপথ নেন বাংলাদেশ জামায়তে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য মাস্টার মো: জাকির হোসাইন। গত ১২ অক্টোবর ভোলা জেলা জামায়াতের সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে মাস্টার জাকির হোসাইন ভোলা জেলা জামাতের আমির নির্বাচিত হন।
সাহাদাত শাহিন, ভোলা
বাংলাদেশ জামায়েতে ইসলামী বৈষম্যহীন সমাজ গড়তে চায় মন্তব্য করে জামাতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি ও বরিশাল অঞ্চল পরিচালক অ্যাডভোকেট মোয়াযযাম হোসাইন হেলাল বলেছেন, ‘৫ আগষ্টের এই গণঅভ্যুত্থান জালিম সরকারদের কাছে নজির হয়ে থাকবে। জালিম সরকার থেকে মুক্ত হওয়ার এই বিজয়কে কাজে লাগিয়ে কল্যাণরাষ্ট্র গঠনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।’
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) সকালে ভোলার আদর্শ অ্যাকাডেমির মাঠে ভোলা জেলা জামায়াতের রুকন সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
এ সময় সম্মেলনে ভোলা জেলার আমির জাকির হোসাইনের সভাপতিত্বে ও ভোলা জেলার সেক্রেটারি মো: হারুনুর রশদের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও বরিশাল মহানগরীর আমির অধ্যক্ষ জহির উদ্দিন মো: বাবর, কেন্দ্রীয় গবেষণা ইউনিটের সদস্য কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য ও ভোলা জেলার সাবেক আমির মাওলানা ফজলুল করিম।
মুয়াযযম হোসাইন হেলাল বলেন, ‘বাংলাদেশের জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানে জালিম সরকারের পতনের ইতিহাস পৃথিবীর বুকে নজির হয়ে থাকবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘সন্ত্রাস ও মাস্তানির মাধ্যমে কোনো রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা হয় না। এই চরিত্রের কারণে জনগণ আজ আওয়ামী লীগের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছে। আওয়ামী লীগ কোনো মানুষের দল ছিল না। এটা মাস্তানি আর চাঁদাবাজির দলে পরিণত হয়েছিল। কিন্তু জামায়াত বাংলাদেশে জনপ্রিয় হয়েছে। আগামী দিনে জনগনের ভোটের রায়ে সরকারে গঠন করবে, ইনশাআল্লাহ।’
জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে জামায়াতের অনেক অবদান আছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এখন আমাদের সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। যাতে আর কোনোদিন যেন স্বৈরাচার আসতে না পারে, এজন্য দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘জামায়াত বাংলাদেশের মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চায়। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার জনকল্যাণে যেসব কাজ করবে, তার সবকিছুতেই সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। কোনো জ্বালাও পোড়াও নয়, সুখী সমৃদ্ধ দেশ গড়তে চাই আমরা। আর ইসলামের অনুশাসন ছাড়া বৈষম্য দূর করা সম্ভব হবে না।’
এ সময় সম্মেলন উপস্থিত ছিলেন জেলা শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ইসমাইল হোসেন মনির, জেলা বায়তুল মাল সম্পাদক মাস্টার বেলায়েত হোসেন, জেলা কর্মপরীসদ সদস্য মাস্টার আমির হোসেন, মাওলানা আক্তার উল্লাহ, মাওলানা জাকির হোসেন, মাওলানা আব্বাস উদ্দিন, ভোলা পৌর আমির মাওলানা মো: জামাল উদ্দিন, পৌর সেক্রেটারি রুহুল আমিন, সদর উপজেলা মাওলানা কামাল হোসাইন, অধ্যক্ষ মীর শরীফ প্রমুখ। এছাড়া ভোলার সকল উপজেলা আমির, পুরুষ ও মহিলা রুকনরা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা আমিরের শপথ নেয়ার পর নবনির্বাচিত জেলা আমির মাস্টার জাকির হুসাইনের তত্ত্বাবধানে রুকনদের সরাসরি প্রত্যক্ষ ভোটে জেলা শূরা সদস্য নির্বাচন করা হয়।
সমাবেশে ২০২৫-২০২৬ সেশনের আমির হিসেবে শপথ নেন বাংলাদেশ জামায়তে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য মাস্টার মো: জাকির হোসাইন। গত ১২ অক্টোবর ভোলা জেলা জামায়াতের সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে মাস্টার জাকির হোসাইন ভোলা জেলা জামাতের আমির নির্বাচিত হন।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা