সাতকানিয়া-চন্দনাইশ উপজেলার হাজারো মানুষের দুর্ভোগ
- পটিয়া-চন্দনাইশ (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা
- ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০০:০০
দক্ষিণ চট্টগ্রামের চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া উপজেলার কয়েক হাজার মানুষের দুর্ভোগ চরমে উঠেছে। নির্মিত সেতুর এক প্রান্তের সংযোগস্থল বন্যা ও পাহাড়ি ঢলে বিধ্বস্ত হওয়ার পরে নির্মিত কাঠের তৈরি সেতুটিও গত আগস্টের বন্যায় বিধ্বস্ত হয়ে যায়। এ কারণে সাতকানিয়া উপজেলার পুরানগর ইউনিয়ন ও চন্দনাইশ উপজেলার দুর্গম ধোপাছড়ির হাজার হাজার মানুষের চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। দুর্ভোগ এখন তাদের চরমে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সাতকানিয়া উপজেলার চরতি চন্দনাইশের খোদারহাট সাতকানিয়ার বাজালিয়া বোমাং হাট ও নয়াহাট পর্যন্ত ৩৫ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি সড়ক। চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া উপজেলার মধ্যবর্তী শঙ্খ নদীর সংযোগস্থলের ওই বইতারনী সুয়ালক খালের উপর ৬০ মিটার দীর্ঘ সেতুটি নির্মাণ করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। বিগত প্রায় চার বছর আগে পাহাড়ি ঢলে সেতুর এক প্রান্তের এপ্রোচ ভেঙে ভেসে যায়। এতে ওই দুই উপজেলার হাজার হাজার মানুষের যোগাযোগ হয়ে গেলে ওই সেতুর পাশে একটি কাঠের সাঁকো তৈরি করে দেয়া হয়।
সম্প্রতি বন্যায় এ কাঠের সাঁকোটিও বানের পানি ও পাহাড়ি ঢলে বিধ্বস্ত হয়ে যায়। এতে করে দুই উপজেলার পুরানগর ও ধোপাছড়ি ইউনিয়নের কয়েক হাজার মানুষ আবারো চরম দুর্ভোগে পড়েন। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে যোগাযোগ করা হলে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর সাতকানিয়া উপজেলা প্রকৌশলী বাবু সবুজ দে জানান, ধসে যাওয়া সেতুটি ৬০ মিটার লম্বা ও ৩ মিটার প্রস্থ ছিল। পরবর্তীতে খালের দৈর্ঘ্য বেড়ে যাওয়ায় নির্মিত সেতুর সাথে আরো ২০ মিটার যুক্ত করে সেতুটিকে ৮০ মিটারে উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে। এতে ব্যয় হবে এক কোটি ৮০ লাখ টাকা। সেতুর বর্ধিত অংশ তৈরির জন্য ইতোমধ্যে টেন্ডার সম্পন্ন করে ঠিকাদারকে সেতু নির্মাণের জন্য কার্যাদেশও প্রদান করা হয়েছে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা