১৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১ পৌষ ১৪৩০, ১৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

নোয়াখালীতে জামায়াত ও শিবিরের ৭ নেতাকর্মী হত্যার বিচার দাবি

-

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবিরের সাত নেতাকর্মীর খুনিদের বিচারের দাবিতে গত শনিবার দুপুরে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। পরে উপজেলার বসুরহাট জিরো পয়েন্টে এক সমাবেশ হয়।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের আমির ও নোয়াখালী-৫ আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী অধ্যক্ষ বেলায়েত হোসেনের সভাপতিত্বে ও বসুরহাট পৌরসভা জামায়াতের আমির মাওলানা মোশারেফ হোসেনের সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা জামায়াতের আমির ইসহাক খন্দকার। প্রধান বক্তা ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি ও ঢাকা দক্ষিণ জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি ইয়াছিন আরাফাত, নোয়াখালী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা নিজাম উদ্দীন ফারুক, মাওলানা সাইয়েদ আহমদ, জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা বোরহান উদ্দিন, সাবেক শিবির নেতা আলমগীর মুহাম্মদ ইউছুপ, জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি ইসমাঈল হোসেন মানিক, কবিরহাট উপজেলা জামায়াতের আমির ফখরুল ইসলাম মিলন, ঢাকাস্থ কোম্পানীগঞ্জ ফোরামের সভাপতি ডা: মোয়াজ্জেম হোসেন, অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল নোমান, জহির উদ্দিন, হেদায়েত উল্যাহ মাসুদ প্রমুখ।

২০১৩ সালে ১৪ ডিসেম্বর বিকেলে বসুরহাট বাজারের উপজেলা মসজিদ গেটে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাত নেতাকর্মীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় নিহত জামায়াত কর্মী সাইফুল ইসলামের বড় ভাই আমিরুল ইসলাম বাদি হয়ে আদালতে মামলা করেন। আদালত আবেদনটি আমলে নিয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানাকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। পরে গত ২৬ সেপ্টেম্বর ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল কাদের মির্জা, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল, সাবেক ইউএনও নুরুজ্জামান, তৎকালীন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শফিকুল ইসলাম ও ১৯ পুলিশ সদস্যসহ ১১২ জনের নামে একটি হত্যা মামলা রুজু করেন।


আরো সংবাদ



premium cement