২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ন ১৪৩০, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`

গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনে ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি বাড়ছে

- ছবি : মিডল ইস্ট মনিটর

গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসন শুরু হওয়ার পর থেকে ফিলিস্তিন সমর্থকরা উপত্যকায় পরিচালিত গণহত্যামূলক নীতির বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

ইউরোপ থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ল্যাটিন আমেরিকা পর্যন্ত লাখ লাখ মানুষ এর প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছে। ট্রেন স্টেশন দখল করেছে এবং অস্ত্র কারখানা অবরুদ্ধ করেছে। তারা ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে এমন প্রতিবাদ জানিয়েছে। অর্থাৎ ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার জন্য সবাই ঐক্যবদ্ধ।

গাজায় ইসরাইলি দখলদারিত্বের নিন্দা জানাতে লাতিন আমেরিকার দেশগুলো ঐক্যমত হয়েছে। এই অঞ্চলে ফিলিস্তিনের সাথে দৃঢ় সংহতি রয়েছে। বিশেষ করে ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, চিলি, কিউবা, বলিভিয়া এবং এল সালভাদরে। এসব দেশে ফিলিস্তিনি পতাকার রঙে টাওয়ারগুলো আলোকিত করা হয়েছিল। ভবনগুলোর উপর ফিলিস্তিনি পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল এবং লোকেরা গাজার সমর্থনে স্লোগান দিয়েছিল।

এই অঞ্চলের প্রেসিডেন্টরাও গাজায় ইসরাইলের কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানিয়ে একটি ঐক্যবদ্ধ নীতি গ্রহণ করেছিলেন। গণহত্যা বন্ধ করার এবং বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষা করার আহ্বান জানিয়েছিলেন তারা।

লাতিন আমেরিকার বৃহত্তম ফিলিস্তিনি প্রবাসী জনসংখ্যার আবাসস্থল চিলিতে গাজায় জরুরি মানবিক সাহায্যের অনুমতি দেয়ার জন্য একটি বিশাল মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছিল। বিক্ষোভটি গ্যাব্রিয়েল মিস্ট্রাল কালচারাল সেন্টারে শুরু হয়, লা মোনেদা হয়ে লস হিরোসে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শেষ হয়।

দেশটির সাবেক শিক্ষামন্ত্রী লেখক ডায়ামেলা এলটিট জর্জ অ্যারাতে, রেকোলেটার মেয়র ড্যানিয়েল জাদুসহ প্রায় ২০ হাজার মানুষ সেখানে অংশ নেন।

সূত্র : মিডল ইস্ট মনিটর


আরো সংবাদ



premium cement