২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬ পৌষ ১৪৩১, ১৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

ফিলিস্তিনের জনগণের শান্তি ও কল্যাণের জন্য সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে দোয়া কামনা

ফিলিস্তিনের জনগণের শান্তি ও কল্যাণের জন্য সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে দোয়া কামনা - ছবি : সংগৃহীত

জাতীয় ঈদগায়ে দেশের প্রধান ঈদের জামাতে ফিলিস্তিনের জনগণের শান্তি ও কল্যাণের জন্য সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে দোয়া কামনা হয়েছে।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন রাজধানীর হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাতে সর্বস্তরের জনগণের সাথে ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেন।

রাষ্ট্রপতি তার পরিবারের সদস্য ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিয়ে আজ সকাল সাড়ে ৭টায় মুসলমানদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহার প্রধান জামাতে অংশ নেন।
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সংসদ সদস্য এবং পদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদের নামাজ আদায় করেন।

ঈদের নামাজ পরিচালনা করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন।
বাংলাদেশের শান্তি ও অগ্রগতি এবং জনগণ তথা মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

মোনাজাতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্থ জীবন ও দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়।
এছাড়াও বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশেষ করে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে দেশ ও জনগণের জন্য জীবন উৎসর্গকারী শহীদদের চিরশান্তি কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।
এছাড়াও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের নির্মম রাতে শাহাদাত বরণকারী সকল শহীদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

ফিলিস্তিনের জনগণের শান্তি ও কল্যাণের জন্য সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে দোয়া চাওয়া হয়।
নামাজ শেষে রাষ্ট্রপ্রধান ঈদগাহে মুসুল্লিদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের পৃষ্ঠপোষকতায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয় ঈদগাহে নারীদের ঈদের নামাজ আদায়ের জন্যও বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়।

এর আগে নামাজের মাঠে ও আশপাশে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়।
রাষ্ট্রপতি জাতীয় ঈদগাহে পৌঁছালে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা তাকে স্বাগত জানান।
সূত্র : বাসস


আরো সংবাদ



premium cement