শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার আবেদনের সময় বাড়লো
- নয়া দিগন্ত অনলাইন
- ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ২১:০৪, আপডেট: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ২১:১৩
১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার আবেদনের সময় বেড়েছে। বৃহস্পতিবার এনটিআরসিএ শিক্ষাতত্ত্ব ও শিক্ষামান বিভাগের সদস্য ড. কাজী আসাদুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
ওই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা পর্যন্ত এ আবেদন করা যাবে বলে বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বাংলাদেশ বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। এর আগে গত মাসে ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে ৬ ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা পর্যন্ত সময়সীমা নির্ধারণ করে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ।
গত কয়েক বছরের মতো এবারও শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা তিনটি ধাপে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথমে প্রিলিমিনারি টেস্ট গ্রহণ করা হবে। প্রিলিমিনারি টেস্টে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের দ্বিতীয় ধাপে লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। পরবর্তী ধাপে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে।
আবেদনের নিয়ম
আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে ntrca.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া ২৩ জানুয়ারি বিকেল ৪টায় শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা পর্যন্ত।
পরীক্ষার সময়সূচি
আগামী ১৫ মে আগস্ট সকাল ৯টা থেকে ১০টা পর্যন্ত স্কুল ও স্কুল-২ পর্যায়ের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা এবং বিকেল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত কলেজ পর্যায়ের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের আগামী ৭ ও ৮ আগস্ট লিখিত পরীক্ষা নেয়া হবে।
প্রিলিমিনারি টেস্টের বিষয় ও নম্বর বণ্টন
বাংলায় ২৫ নম্বর, ইংরেজিতে ২৫, সাধারণ গণিতে ২৫ ও সাধারণ জ্ঞানে ২৫ নম্বর। মোট ১০০ নম্বরের প্রিলিমিনারি টেস্ট হবে। ১০০ নম্বরের প্রতিটি বিষয়ের লিখিত পরীক্ষার সময় ৩ ঘন্টা। লিখিত পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের বিত্তিতে মেধাক্রম অনুসারে প্রতিটি বিষয় কতৃপক্ষ কর্তৃক বিধি মোতাবেক নির্ধারিত সংখ্যক প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত করা হবে।
উল্লেখ্য, গত কয়েক বছরের মতো এবারও শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা তিনটি ধাপে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথমে প্রিলিমিনারি টেস্ট গ্রহণ করা হবে। প্রিলিমিনারি টেস্টে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের দ্বিতীয় ধাপে লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। পরবর্তী ধাপে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে।